প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে নির্বাচনী প্রচারে নেমেছেন জীবননগর উপজেলার বাঁকা, হাসাদাহ, রায়পুর, উথলী, মনোহরপুর ও কেডিকে ইউনিয়ন পরিষদের ২৮ জন চেয়ারম্যানসহ ২৫৮ জন সাধারণ ও সংরক্ষিত নারী সদস্য প্রার্থী। মঙ্গলবার(২৮শে ফেব্রুয়ারী) প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।
জীবননগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মেজর আহমেদ বলেন, মঙ্গলবার প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের প্রচারে কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তারা বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচার করতে পারবে। চেয়ারম্যান এক ওর্য়াডে একটির বেশি মাইক ব্যবহার করতে পারবেন না। কোনো মিছিল-মিটিং করতে পারবে না। সাধারণ সদস্য প্রার্থীরা একটির বেশি মাইক ও অফিস করতে পারবে না। নয়জন নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়ানোয় বর্তমানে নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন ২৮ জন।
প্রার্থীরা হলেন কে ডি কেতে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. খাইরুল বাশার শিপলু, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রাজিব হোসেন, মো. মুহিবুল হক, মনোহরপুরে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. সোহরাব হোসেন খান, স্বতন্ত্র প্রাথী মো. কামরুজ্জামান, ইসলামী আন্দোলনের মনোনীত প্রার্থী মো. আবু নাঈম, উথলী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রাথী মো. আব্দুল হান্নান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবুল কালাম আজাদ, আফজালুর রহমান ধীরু, হাসাদহে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. রবিউল ইসলাম বিশ্বাস, স্বতন্ত্র প্রার্থী সোহরাব বিশ্বাস, মো. মতিয়ার রহমান, মো. আলম, রায়পুরে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রাথী মো. তাহাজ্জদ মিজা, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুর রশিদ শাহ, মো. সাজ্জাদ বিশ্বাস, মো. সাজ্জাদ হোসেন, বাঁকায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আব্দুল কাদের প্রধান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহাববুদ্দিন, মাওলানা মো. হাফিজুর রহমান, আবুল কাশেম, রাজা মালিতা।
জীবননগর উপজেলা নিবাচন অফিসার মো. মেজর আহম্মেদ বলেন, আগামী ১৬ মাচ জীবননগর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু হবে।
খুলনা গেজেট/ এসজেড