দুদকের দায়ের করা মামলার ফরমায়েশি রায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানকে সাজা দেয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ খুলনার নেতৃবৃন্দ।
এক বিবৃতিতে তারা বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন যখন চূড়ান্ত রূপ নিয়েছে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রাম যখন সফলতার দ্বারপ্রান্তে, সেই মুহূর্তে এই রায় একটি সুগভীর চক্রান্ত। এই রায়ের মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হয়েছে, সরকার পতন আতংকে ভীত সন্ত্রস্ত। তারা তারেক রহমানের জনপ্রিয়তা ও লিডারশীপকে ভয় পায়। দেশের মাটি থেকে হাজার মাইল দূরে অবস্থান করেও একটি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন তিনি চালিয়ে যাচ্ছেন। তার এক আহবানে লাখো মানুষ রাজপথে নেমে আসছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে মামলা চলার মতো কোন আইনগত উপাদান নাই, সেই মামলায় দ্রুততার সাথে স্বাক্ষীদের স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় প্রদান প্রমাণ করে, আদিষ্ট হয়ে আদালত এই রায় দিয়েছে।
বিবৃতিদাতারা হলেন, আহবায়ক অধ্যক্ষ মাজহারুল হান্নান, সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. সেখ মো. আখতার উজ জামান, যুগ্ম আহবায়ক বৃন্দ প্রফেসর ড হারুন অর রশিদ খান, ডা. রফিকুল হক বাবলু, কৃষিবিদ এস এম ফেরদৌস, সাংবাদিক মো: আনিসুজ্জামান, অ্যাডভোকেট নুরুল হাসান রুবা, অধ্যাপক মনিরুল হক বাবুল।
ড্যাবের নিন্দা : এখতিয়ার বর্হিভূত মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তার স্ত্রী ডা জোবায়দা রহমানকে সাজা দেয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ডক্টরস এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ড্যাব খুলনা মহানগর, জেলা ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার নেতৃবৃন্দ।
তারা বলেন, বাংলাদেশের মানুষ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের চূড়ান্ত আন্দোলন করছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার ক্ষমতা আকড়ে রেখার জন্য নানা চক্রান্তে মেতে উঠেছে।
ড্যাবের খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. আকরামুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে রায় প্রত্যাখ্যান করে সবাইকে গণতন্ত্র মুক্তির আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়ার আহবান জানানো হয়।
খুলনা গেজেট/কেডি