আততায়ীর গুলিতে নিহত নুরে আলম তানু ভূঁইয়ার নির্মম হত্যাকান্ডের তিব্র নিন্দা এবং অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
সরকারের পতন সময়ের ব্যাপার দাবি করে তারা বলেন, জিয়ার সৈনিকদের হত্যা করে দুঃশাসনের পতন ঠেকানো যাবেনা। শুক্রবার রাতে বাগেরহাট জেলা ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানু ভূঁইয়া নিজ বাসভবনের নিকটে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন।
শনিবার (১২ নভেম্বর) কে ডি ঘোষ রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক প্রস্ততি সভা থেকে বিএনপি নেতারা এ অভিমত প্রকাশ করেন। মহানগর বিএনপির আহবায়ক শফিকুল আলম মনা সভায় সভাপতিত্ব করেন।
সভায় জানানো হয়, আগামী ১৬ নভেম্বর বুধবার জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি সভা সকাল ১০টায় প্রেসক্লাবের ব্যাংকুয়েট হলে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিনিধি সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারি শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির খান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
বিভাগের ১০ জেলা থেকে শ্রমিক দলের নেতৃবৃন্দ সভায় অংশ নেবেন। শ্রমিক দলের বিভাগীয় প্রতিনিধি সভা সফল করতে বিএনপির পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেয়া হয়।
সভা থেকে আগামী ১৮ নভেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য কৃষক দলের প্রতিনিধি সভায় খুলনা থেকে অংশগ্রহণের বিষয়ে আলোচনা হয়।
মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিনের সঞ্চালনায় প্রস্ততি সভায় উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন শেখ আবু হোসেন বাবু, খান জুলফিকার আলী জুলু, স ম আব্দুর রহমান, সৈয়দা রেহানা ঈসা, অ্যাডভোকেট মাসুদ হোসেন রনি, অ্যাডভোকেট এস আর ফারুক, কাজী মাহমুদ আলী, মোস্তফা উল বারী লাভলু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, শামীম কবির, আশরাফুল আলম খান নান্নু, মাসুদ পারভেজ বাবু, শেখ সাদী, এনামুল হক সজল, হাফিজুর রহমান মনি, আশফাকুর রহমান কাকন, খায়রুল ইসলাম খান জনি, বেগ তানভিরুল আযম, শাহিনুল ইসলাম পাখী, রোবায়েত হোসেন বাবু, খায়রুল ইসলাম খান জনি, মুরশিদ কামাল, আরিফ ইমতিয়াজ খান তুহিন, অ্যাডভোকেট মাসুম রশিদ, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, আনিসুর রহমান, সুলতান মাহমুদ, এহতেশামুল হক শাওন, জি এম রফিকুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট তৌহিদুর রহমান চৌধুরী তুষার, মনিরুজ্জামান লেলিন, একরামুল কবির মিল্টন, এস এম মুর্শিদুর রহমান লিটন, জহর মীর, নাজমুস সাকির পিন্টু, নাজিরউদ্দিন আহমেদ নান্নু, শেখ ইমাম হোসেন, খন্দকার ফারুক হোসেন, হাসানউল্লাহ বুলবুল, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী বাবু, সরোয়ার হোসেন, রফিকুল ইসলাম বাবু, আবু সাইদ হাওলাদার আব্বাস, গাজী আফসার উদ্দিন, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, সরদার আব্দুল মালেক, আব্দুস সালাম, আলমগীর হোসেন, আব্দুর রহমান ডিনো, নুুরুল আমিন বাবুল, দিদারুল হোসেন, খন্দকার হাসিনুল ইসলাম নিক, জাফরী নেওয়াজ চন্দন, মিজানুর রহমান মিলটন, শামসুল বারিক পান্না, শফিকুল ইসলাম শফি, আলী আক্কাস, মুজিবর রহমান, ছাত্রদলের ইসতিয়াক আহমেদ ইস্তি, কৃষক দলের খায়রুজ্জামান তালুকদার সজীব, শ্রমিক দলের খান ইসমাইল হোসেন, মহিলা দলের অ্যাডভোকেট কানিজ ফাতেমা আমিন, স্বেচ্ছাসেবক দলের মুনতাসির আল মামুন,
আসাদুজ্জামান হারুন, মইদুল হক টুকু এমদাদ হোসেন, মোঃ আব্দুল ওহাব, কাজী আব্দুল লতিফ, আকরাম হোসেন মোল্লা, শেখ হাবিবুর রহমান হাবিব, আবু ওয়ারা, সিরাজুল ইসলাম লিটন, জাহাঙ্গীর হোসেন, শফিকুল ইসলাম জোয়াদ্দার জলি, কে এম মাহবুব আলম, হুমায়ুন কবির চৌধুরী, আমিন আহমেদ, মোঃ মতলেবুর রহমান মিতুল প্রমুখ।