খুলনা সিভিল সার্জন ডাঃ সুজাত আহমেদ বলেন, খুলনায় আর একটি কোভিড-১৯ হাসপাতাল চালুর প্রক্রিয়া চলছে। চলছে একাধিক পিসিআর চালুর প্রক্রিয়া। পিসিআর ল্যাব চালু হলে নমুনা পরীক্ষার রির্পোট পেতে আর বিলম্বিত হবে না। লাইসেন্সবিহীন ক্লিনিক থাকলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। স্বাস্থ্যখাতে জনগণের চাহিদা পূরণের জন্য সরকার চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছে। রবিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নাগরিক নেতাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
জনউদ্যোগ খুলনার উদ্যোগে বিএমএ ভবনের মিলনায়তনে নাগরিকদের সাথে সিভিল সার্জনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএমএ’র সভাপতি ডাঃ শেখ বাহারুল আলম। সঞ্চালন করেন কালের কন্ঠের ব্যুরো প্রধান সাংবাদিক গৌরাঙ্গ নন্দী।
স্বাগত বক্তৃতা করেন জনউদ্যোগের সদস্যসচিব সাংবাদিক মহেন্দ্রনাথ সেন। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন ডাঃ সাবরিনা রহমান সিন্ধা, খুলনা নাগরিক সমাজের আহবায়ক মুক্তিযোদ্ধা আ ফ ম মহসীন, ওয়ার্কার্স পার্টির নগর সভাপতি মফিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ মানবাধিকার সংস্থার সমন্বয়কারী এ্যাড. মোমিনুল ইসলাম, সিপিবি নেতা মিজানুর রহমান বাবু, কেইউজে’র সাধারণ সম্পাদক সাঈয়েদুজ্জামান সম্রাট, মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের মোস্তফা জামাল পপলু, ইনডিপেন্ট টেলিভিশনের এ্ইচএম শামিমুজ্জামান, নিরাপদ সড়ক চাই’র সভাপতি এসএম ইকবাল হোসেন বিপ্লব, আগুয়ান ৭১‘র মোঃ আব্দুল্লাহ চৌধুরী, এসএম ফারুখ-উল-ইসলাম, অধ্যাপক আহসান হাবীব, প্রধান শিক্ষক মানস রায়, শিক্ষক প্রদীপ দাস, ইসরাত আরা হীরা, মোঃ সাবির খান, কনসেন্স’র নির্বাহী পরিচালক সেলিম বুলবুল, নূরুন নাহার হীরা, নরেশ চন্দ্রদেব নাথ, এ্যাড. আরিফা খাতুন ও জেসমিন জামান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, খুলনায় ডেডিকেটেট করোনা হাসপাতাল নির্মাণ, একাধিক পিসিআর ল্যাব, বেসরকারী হাসপাতালগুলোতে করেনা ভাইরাস বাদে অন্যান্য চিকিৎসা করতে হবে। কোনভাবে যেন চিকিৎসা থেকে কেউ বঞ্চিত না হয়।
খুলনা গেজেট/এআইএন