৩১২ রানে পিছিয়ে থেকে ক্যান্ডি টেস্টের চতুর্থ দিন মাঠে নেমেছিল শ্রীলঙ্কা। প্রথম সেশন শেষে বাংলাদেশের সঙ্গে সেই ব্যবধান ২১০ রানে নামিয়ে আনলো তারা। দিমুথ করুণারত্নের সঙ্গে ধনঞ্জয়া ডি সিলভার জুটি ১৪১ রানের। এদিন মাঠে নেমে সেঞ্চুরি করেছেন করুণারত্নে, আর ধনঞ্জয়া হাফ সেঞ্চুরি। প্রথম সেশনে কোনও উইকেট না হারিয়ে ১০২ রান করেছে স্বাগতিকরা।
স্কোর: শ্রীলঙ্কা ১০৪ ওভারে ৩৩১/৩ (করুণারত্নে ১৩৯*, ধনঞ্জয়া ৭৪*); বাংলাদেশ: প্রথম ইনিংস ৫৪১/৭ ডিক্লে.
ক্যান্ডি টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে দিমুথ করুণারত্নে আরেকটি শতাধিক রানের জুটি গড়লেন, এবার তাকে সঙ্গ দিলেন ধনঞ্জয়া ডি সিলভা। এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান তার নবম হাফ সেঞ্চুরি উদযাপন করেছেন ১০২ বল খেলে। কিছুক্ষণ পরই শ্রীলঙ্কার স্কোর তিনশ ছাড়িয়ে যায়। করুণারত্নের সঙ্গে তার জুটিও একশ ছাড়িয়েছে বেশ আগেই। দলীয় ১৯০ রানে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ আউট হলে জুটি বাঁধেন তারা।
এদিকে ৯৯ রানে দাঁড়িয়ে তাড়াহুড়ো করলেন না দিমুথ করুণারত্নে। ধৈর্যের পরীক্ষা দিয়ে ৮ বল ঠেকিয়ে গেলেন। অবশেষে পেলেন রান নেওয়ার মতো বলের দেখা। ৮৬তম ওভারে তাসকিন আহমেদের মিডল স্টাম্প বরাবর বল মিড উইকেটের দিকে ঠেলে দিলেন, নিলেন দুটি রান। এরপর হেলমেট খুলে ব্যাট উঁচিয়ে উদযাপন করলেন ১১তম টেস্ট সেঞ্চুরি। এজন্য খেলেছেন ২৪৭টি বল, ছিল ৮টি চার।
ক্যান্ডি টেস্টে তৃতীয় দিনের প্রথম সেশন শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ আগে ৭ উইকেটে ৫৪১ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণ করে বাংলাদেশ। কিন্তু শ্রীলঙ্কা অধিনায়ক দিমুথ করুণারত্নের প্রতিরোধে স্বস্তিতে নেই তারা। ৩১২ রানে এগিয়ে থেকে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করেছে সফরকারীরা।
৩ উইকেটে ২২৯ রানে শনিবার (২৪ এপ্রিল) খেলতে নেমেছে শ্রীলঙ্কা। করুণারত্নে ৮৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। ২৬ রানে খেলছিলেন ধনঞ্জয়া ডি সিলভা। এর আগে লাহিরু থিরিমান্নের ৫৮ রান লঙ্কানদের ভালো শুরু এনে দেয়।
খুলনা গেজেট/এনএম