ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী তাকসিম এ খানের অনিয়ম, নিয়োগ বাণিজ্য ও বিভিন্ন প্রকল্পে লুটপাটের অনুসন্ধানে সাত কর্মকর্তাকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই সঙ্গে ঢাকা ওয়াসার লেনদেনসংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানেও নথিপত্র চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১৭ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ও অনুসন্ধান কর্মকর্তা সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি চিঠি তাদের কাছে পাঠানো হয়।
বুধবার (১৯ অক্টোবর) ও বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) তাদের হাজির হতে বলা হয়েছে। তলব করা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে, তারা অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত ও পদোন্নতি সুবিধা নিয়েছেন।
এদের মধ্যে ঢাকা ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মো. কামরুল হাসান, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আক্তারুজ্জামান, সহকারী সচিব মৌসুমী খানম ও ডেপুটি চিফ ফাইন্যান্স অফিসার রত্নদ্বীপ বর্মণকে আগামী ২০ অক্টোবর হাজির হতে বলা হয়েছে।
১৯ অক্টোবর তলব হাজির হতে বলা হয়েছে- ঢাকা ওয়াসার পরিচালক (উন্নয়ন) মো. আবুল কাশেম, পরিচালক (কারিগরি) এ কে এম সহিদ উদ্দিন ও কো-অর্ডিনেশন অফিসার শেখ এনায়েত আবদুল্লাহকে।
জানা গেছে, মো. আবুল কাশেম, এ কে এম সহিদ উদ্দিন, মৌসুমি খান, রত্নদ্বীপ বর্মণ ও শেখ এনায়েত আবদুল্লাহ অবৈধভাবে নিয়োগ পান। পরে শেখ এনায়েত আবদুল্লাহ, মো. কামরুল হাসান ও আক্তারুজ্জামান নিয়ম বহির্ভূতভাবে পদোন্নতি পান।