বাকশালের পরিবর্তে গণতন্ত্র এনেছিলেন জিয়াউর রহমান; সামরিক স্বৈরশাসনের গোরস্থানে গণতন্ত্র এনেছিলেন খালেদা জিয়া; আর ফ্যাসিবাদের জায়গায় তারেক রহমান গণতন্ত্রের সূচনা করবেন।
শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বাদ আসর নগরীর কেডিএ এভিনিউস্থ তেঁতুলতলা মোড়ে সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কার্যালয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ৮০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে খুলনা বিএনপির উদ্যোগে দোয়া মাহফিলে সভাপতিত্বকালে এসব কথা বলেন খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু।
তিনি আরো বলেন, যারা ক্ষমতাচ্যুত হয়েছিল, তাদের ক্ষমতায় আসতে আবার বহু বছর লেগেছে। মুসলিম লীগ আসতে পারেনি, আওয়ামী লীগের লেগেছিল ২১ বছর। আর খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি মাত্র ৯ বছরে আবার ক্ষমতায় এসেছিল। এই অর্জনের মূল কাণ্ডারি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। সামরিক স্বৈরশাসনের পরিবর্তে বহুদলীয় গণতন্ত্রের ইতিহাস তাঁর হাত ধরেই রচিত হয়েছে। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ঘুরে দাঁড়িয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, শহীদ জিয়ার হাত ধরে প্রতিষ্ঠা পাওয়া বিএনপি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছে। বহু মানুষ ছেড়ে গেছে, কিন্তু দুঃসময়ে দলের হাল ধরেছিলেন খালেদা জিয়া। সামরিক স্বৈরশাসনের গোরস্থানে গণতন্ত্র এনেছিলেন তিনি। ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান। দেশের মানুষ সেই শুভ দিনের প্রতীক্ষায় আছে।
অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন হাফেজ মীর মোহাম্মদ বাবু এবং দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা আব্দুল গফ্ফার।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া’র সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় এবং একই সঙ্গে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে জীবনদানকারী শহীদগণ, ১৯৯০-এর গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ও ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত এবং আহতদের আশু সুস্থতা কামনা করে দোয়া হয়।
দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, মাহবুব কায়সার, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, ইকবাল হোসেন খোকন, মেহেদী হাসান দিপু, মহিবুজ্জামান কচি, খায়রুল ইসলাম লাল, এড. গোলাম মওলা, আনোয়ার হোসেন, সাদিকুর রহমান সবুজ, ইউসুফ হারুন মজনু, মজিবর রহমান ফয়েজ, গিয়াস উদ্দিন বনি, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, রফিকুল ইসলাম শুকুর, শামসুজ্জামান চঞ্চল, কামরান হাচান, ইশহাক তালুকদার, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, কাজী মাহবুবুল হক, তরিকুল্লাহ খান, আকরাম হোসেন খোকন, সরদার রবিউল ইসলাম রবি, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, মহিউদ্দিন টারজান, বাচ্চু মীর, আব্দুল জব্বার, আনিসুর রহমান আরজু, মেহেদী হাসান সোহাগ, ওমর ফারুক, হুমায়ুন কবির বাবলু, আসলাম হোসেন, নাসির খান, মাহবুব হোসেন, ইকবাল হোসেন, আব্দুল হাকিম, মোহাম্মদ আলী, মনিরুজ্জামান মনির, হেদায়েত হোসেন হেদু, ওমর ফারুক বনি, মিজানুজ্জামান তাজ, আলমগীর হোসেন আলম, মাজেদা খাতুন, মনিরুল ইসলাম মাসুম, খান শহিদুল ইসলাম, শামীম খান, নুরুল ইসলাম লিটন, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, শামীম আশরাফ, আলমগীর ব্যাপারী, জাকারিয়া লিটন, লিটু পাটোয়ারী, হুমায়ুন কবির, মুন্সি আব্দুর রব, আবুল বাসার, শাকিল আহমেদ, শামসুল আলম বাদল, সুলতান মাহমুদ সুমন, তরিকুল আলম, সাখাওয়াত হোসেন, গোলাম নবী ডালু, মাসুদ রেজা, নাদের উদ্দিন, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, হাবিব খান, আলম হাওলাদার, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, মনিরুল ইসলাম, মোল্লা সেলাইমান, খান রাজিব, ইফতেখার জামান নবীন, সেলিম বড় মিয়া, জামাল মোড়ল, আল আমিন তালুকদার প্রিন্স, মোস্তফা জামান মিন্টু, ফিরোজ আহমেদ, জাহাঙ্গীর হোসেন, খায়রুল বাসার, টিপু হাওলাদার, আবু তালেব, মুশফিকুর রহমান অভি, মাসুদ রুমী, রাজিবুল আলম বাপ্পি, আশিকুর রহমান, আল মামুন, আসাদ সানা, সমির কুমার সাহা, আবু মাস্টার, এম এ সালাম, আব্দুর রহিম, সজল আকন নাসিব, ইমরান খান, ইউনুচ শেখ, গৌতম দে হারু, শামীম রেজা, জুয়েল রহমান, শাহ আশরাফ হোসেন, রিফাত আমান, কামরুল আলম খোকন, সোহেল খন্দকার, ওসমান গনি, জাফর মোল্লা, খালেক গাজী, আক্কাচ মৃধা, জীবন মীর, ফিরোজ মোল্লা, জাহাঙ্গীর হানিফ, শুকুর আলী, সাজ্জাদ আলী, সিদ্দিক মাতবর, হাফেজ ফারুক, রমিজ খান, সোহেল মাস্টার, সরদার মিজান, আব্দুল জব্বার, তানভির প্রিন্স প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/এসএস