ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির হাফেজ মাওলানা আব্দুল আউয়াল বলেছেন, পুরোনো বন্দোবস্তের নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে আগের পরিস্থিতিতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাদের জনতা প্রতিহত করবে। জুলাইয়ের এতো রক্ত ও জীবনের পরে কোন অবস্থাতেই আর কোন ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেয়া হবে না। তাই জুলাই সনদের আইনী ভিত্তি দিতে হবে। নির্বাচনের আগে গণভোট হতে হবে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে ৩ টায় পাওয়ার হাউজ মোড়ে খুলনা মহানগর ইসলামী আন্দোলন আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন দলের মহানগর সভাপতি মুফতি আমানুল্লাহ এবং পরিচালনা করেন সেক্রেটারী মুফতি ইমরান হোসাইন।
আদায়ের মিছিল পূর্ব সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন খুলনা মহানগর সিনিয়র সহ-সভাপতি শেখ মো. নাসির উদ্দীন, সহ-সভাপতি আবু তাহের, হাফেজ আব্দুল লতিফ, মাওলানা দ্বীন ইসলাম, মো. ইমরান হোসেন মিয়া, মাওলানা সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, মো. তরিকুল ইসলাম কাবির, মেহেদী হাসান সৈকত, মো. হুমায়ুন কবির, মুফতি ইসহাক ফরীদি, গাজী ফেরদাউস সুমন, মো. মঈন উদ্দিন ভূইয়া, এড. কামাল হোসেন, মোল্লা রবিউল ইসলাম তুষার, মাওলানা নাসিম উদ্দিন, বীর মুক্তিযুদ্ধা জিএম কিবরিয়া, বন্দ সরোয়ার হোসেন, মো. বাদশা খান , রুফ হোসেন, এইচ এম খালিদ সাইফুল্লাহ, মুফতি আমানুল্লাহ, এইচ এম আরিফুর রহমান, গাজী মিজানুর রহমান, মো. মঈন উদ্দিন, আব্দুস সালাম, আমজাদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম টুটুল মোড়ল, মো. শহিদুল ইসলাম সজিব, মো. কবির হোসেন হাওলাদার, আবুল কাশেম, মো. মিরাজ মহাজন, মো. মনজুরুল ইসলাম, কাজী নজরুল ইসলাম, আলফাত হোসেন লিটন, মাওঃ মাসুম বিল্লাহ, কাজী তোফায়েল, আবুল কালাম আজাদ, পলাশ শিকদার, মো. আব্দুর রশিদ, মমিনুল ইসলাম নাসিব, মো. মাহদী হাসান মুন্না, হাবিবুল্লাহ মেসবাহ প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে প্রদক্ষিণ করে।

