দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিশেষ বর্ধিত সভা করেছে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বিকেল ৩টায় দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বর্ধিত সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা-২ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল। প্রধান বক্তার বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এস এম কামাল হোসেন।
প্রধান অতিথি তার বক্তৃতায় তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুনরায় আমাকে আপনাদের খেদমত করার জন্য মনোনয়ন দিয়েছেন। এজন্য শেখ হাসিনাসহ খুলনাবাসীর কাছে আমি কৃতজ্ঞ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আপনাদের মূল্যবান ভোটে নির্বাচিত হয়ে খুলনার অসম্পন্ন উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করতে চাই। তিনি আরো বলেন, নির্বাচনে কেউ আসুক বা না আসুক তা নিয়ে আমাদের মাথা ব্যথা নেই। সংবিধান সম্মতভাবে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন ও শেখ হাসিনার অধীনেই যথাসময়ে নির্বাচন হবেই। নির্বাচনকে বাধাগ্রস্থ করতে বিএনপি-জামায়াত নানামুখী, অপপ্রচার ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাচ্ছে। দেশের জনগণের জন্য নয়, তারা নিজেদের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য অগ্নি সন্ত্রাস করে ক্ষমতায় যেতে চায়। তবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী এবং বাংলাদেশের জনগণ কোনদিন তা হতে দিবে না। এই নির্বাচন যাতে বাধাগ্রস্থ না হয় সেই লক্ষ্যে আমাদের রাজপথে অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করতে হবে। বিএনপি-জামায়াতের অপপ্রচার ও গুজব রোধ করতে এবং শেখ হাসিনার উন্নয়ন জনগনকে বুঝাতে হবে।
প্রধান বক্তার বক্তৃতায় এস এম কামাল বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দিয়ে সাধারণ মানুষের সেবা করার সুযোগ দিয়েছেন। তিনি আমাকে জাতীয় নেতা থেকে সংসদ সদস্যে মনোনয়ন দিয়েছেন, আমি কৃতজ্ঞ। আমি শেখ হাসিনাসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, আমি এই শহরে দীর্ঘ সময় স্বৈরাচার বিরোধী ও জামায়াত-বিএনপি’র দুঃশাসনের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক আন্দোলন করেছি। আমার এ আন্দোলন ছিল বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠার আন্দোলন। এতদিন আদর্শ বাস্তবায়নে আন্দোলন করেছি, আজ প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখহাসিনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়ন করার সুযোগ দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে আমি নগরবাসীর সহযোগীতা চাই।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানার পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা কাজি আমিনুল হক, আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান, কাজী এনায়েত হোসেন, বেগ লিয়াকত আলী, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ শহিদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, এ্যাড. রজব আলী সরদার, এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, মো. আশরাফুল ইসলাম, শেখ মো. ফারুক আহমেদ, আবুল কালাম আজাদ কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু, মো. শাহজাদা, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, কাউন্সিলর জেড মাহমুদ ডন, কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম মুন্না, শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদ আলম খাজা, শেখ ইউনুছ আলী, কামরুল ইসলাম বাবলু, বীরেন্দ্র নাথ ঘোষ, হাফেজ মো. শামীম, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, শেখ নুর মোহাম্মদ, শেখ সিদ্দিকুর রহমান, এ্যাড. শেখ আনিছুর রহমান পপলু, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা স. ম রেজওয়ান, আলী আজগর মিন্টু, অধ্যা. রুনু ইকবাল বিথার, মাহবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, শেখ সৈয়দ আলী, এ কে এম সানাউল্লাহ নান্নু, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, শেখ আবিদ হোসেন, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম বাশার, তসলিম আহমেদ আশা, শহিদুল ইসলাম বন্দ, এস এম আনিছুর রহমান, মো. তরিকুল আলম খান, কাজী জাহিদ হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশাররফ হোসেন, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, কাউন্সিলর গাউসুল আজম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আব্দুল ওয়াদুদ, মনিরুজ্জামান খান খোকন, এস এম আকিল উদ্দিন, শেখ দাউদ হায়দার, জিয়াউল ইসলাম মন্টু, এ্যাড. ফারুক হোসেন, আব্দুল হাই পলাশ, বাবুল সরদার বাদল, ফেরদৌস হোসেন লাবু, শেখ আব্দুল আজিজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আইযুব আলী, মঈনুল ইসলাম নাসিম, চৌধুরী মিনহাজ উজ জামান সজল, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, জামিরুল হুদা জহর, চ. ম. মুজিবর রহমান, শেখ জাহিদুল হক, শেখ জাহিদুল ইসলাম, নুর ইসলাম, শেখ আবিদ উল্লাহ, মো. সফিউল্লাহ, কাজী এনায়েত আলী আলো, মোরশেদ আহমেদ মনি, মো. জাকির হোসেন, কাজী সাফায়েত হোসেন প্যারেট, শেখ খসরুল আলম, আব্দুস সাত্তার লিটন, তরফদার মনিরুল ইসলাম, মফিজুর রহমান হিরু, আব্দুর রউফ মোড়ল, সৈয়দ আসিফুর রশীদ, মো. সাহাবুদ্দিন, শাহাদাত হোসেন মিনা, মাহফুজুর রহমান জিবলু, কাজী জাকারিয়া রিপন, শেখ ইকবাল হোসেন, খান হাফিজুর রহমান, নজরুল ইসলাম তালুকদার, মো. শিহাব উদ্দিন, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, মো. আযম খান, শেখ এশারুল হক, শেখ মো. রুহুল আমিন, আব্দুল হালিম সরদার, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, মো. ফয়েজুল ইসলাম টিটো, অহিদুল ইসলাম পলাশ, মুন্সি মো. সেলিম হোসেন, মীর মো. লিটন, মোতালেব মিয়া, মো. জাকির হোসেন, ইউসুফ আলী খান, শেখ হাসান ইফতেখার চালু, মো. শাহজাহান জমাদ্দার, জিয়াউল আলম খান খোকন, সর্দার আলী আহমেদ, মো. ইমরুল ইসলাম, মোল্লা হায়দার আলী, এ এস এম কামরুজ্জামান বাবলু, জিয়াউর রহমান জিয়া, জাফর ইকবাল মিলন, হারুন অর রশীদ, মো. ওয়াহিদুজ্জামান, মাকসুদ হাসান পিকু, মো. আবু জাফর, শেখ রেজাউল ইসলাম, মোড়ল হাবিবুর রহমান, খ. ম. লিয়াকত আলী, শেখ আব্দুল হক, সৈয়দ কিসমত আলী, এ্যাড. সুলতানা রহমান শিল্পী, নাজনিন নাহার কনা, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব হোসেন, রনজিত কুমার ঘোষ, এ্যাড. এ কে এম শাহজাহান কচি, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, এম এ নাসিম, শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জব্বার, অধ্যা. এ বি এম আদেল মুকুল, এ্যাড. রাবেয়া ওয়ালী করবী, এস আসাদুজ্জামান রাসেল, এ্যাড. শেখ শামীম আহমেদ পলাশ, এ্যাড. ইব্রাহিম খলিল ইমন, শেখ নজিবুল ইসলাম নজিব, নাসরিন আক্তার, আইরিন আক্তার নিপা, মাছুমা আক্তার রানী, প্যানেল মেয়র এসএম খুরশিদ আ্হমেদ টোনা, প্যানেল মেয়র এ্যাড. মেমরী সুফিয়া রহমান শুনু, কাউন্সিলর এসএম মোজাফ্ফর রশীদী রেজা, কাউন্সিলর শাহাদাত হোসেন মিনা, কাউন্সিলর মুন্সি মনিরুজ্জামান মুকুল, কাউন্সিলর মো. আব্দুস সালাম, কাউন্সিলর গোলাম রব্বানী টিপু, কাউন্সিলর শেখ মোহাম্মদ আলী, কাউন্সিলর শেখ খালিদ হাসান, কাউন্সিলর সাহিদুর রহমান সাহিদ, কাউন্সিলর এমডি মাহফুজুর রহমান লিটন, কাউন্সিলর মো. শরিফুল ইসলাম প্রিন্স, কাউন্সিলর মো. খালিদ হোসেন, কাউন্সিলর মফিজুর রহমান পলাশ, কাউন্সিলর শেখ হাসান ইফতেখার চালু, কাউন্সিলর মো. রাজুল হাসান রাজু, কাউন্সিলর মো. ইমরুল হাসান, কাউন্সিলর আলহাজ্ব ইমাম হাসান চৌধুরী ময়না, কাউন্সিলর মো. গোলাম মাওলা শানু, কাউন্সিলর মো. জিয়াউল আহসান টিটু, কাউন্সিলর মাহমুদা বেগম, কাউন্সিলর মনিরা আক্তার, কাউন্সিলর সাহিদা বেগম, কাউন্সিলর রাফিজা আক্তার মিরা, কাউন্সিলর খাদিজা সুলতানা সোনালী, কাউন্সিলর রোজী ইসলাম নদী, কাউন্সিলর কনিকা সাহা।
খুলনা গেজেট/কেডি