ঢাকার সমাবেশকে কেন্দ্র করে বুধবার রাতে খুলনা মহানগরীতে ২০ জন এবং জেলায় ৮ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বিএনপি’র মিডিয়া সেলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ নিয়ে গত দুই রাতে বিএনপির ৪০ নেতাকর্মী আটক হলেন।
২৫ অক্টোবর থেকে ২৬ অক্টোবর সকাল ১১ টা পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে খুলনা মহানগরীর ৭ টি থানায় গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-মহানগর বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক আবুল কালাম জিয়া, খানজাহান আলী থানার স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি মোঃ ফারুক হোসেন, ১নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সভাপতি মোঃ হাদিউজ্জামান, আটরা গিলাতলা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও শ্রমিক নেতা সরদার নজরুল ইসলাম; সদর থানার স্বেচ্ছাসেবক দলের ২৮নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক মোঃ কবির হোসেন, ২২নং ওয়ার্ডের সদস্য সচিব মোঃ জহির শেখ, ২৭নং ওয়ার্ড বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ সাইদুল ইসলাম সাঈদ; সোনাডাঙ্গা থানার স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক নজরুল ইসলাম বাবু, ১৭ নং ওয়ার্ড যুবদলের প্রচার সম্পাদক মোঃ আলমগীর মোল্লা; দৌলতপুর থানা ছাত্রদলের সাবেক প্রচার সম্পাদক আসাদুর রহমান, ৫ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি জাকির হোসেন; লবণচরা থানা ৩১ নং ওয়ার্ড যুবদলের জি এম রফিকুল ইসলাম; খালিশপুর থানার ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সদস্য শেখ ইসলাম, ১১ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সদস্য শহিদুল আলম বাবুল, খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য মো: ফারুক আলীসহ আড়ংঘাটা থানা থেকে আরও ২ জনকে আটক করা হয়েছে।
এছাড়া বটিয়াঘাটা উপজেলার ১নং জলমা ইউনিয়নের বিএনপি’র রাজ্জাক আকন, মো: আজাদ শেখ, মো: মোতাহার শেখ, মো: মুজিবর, ৭নং আমিরপুর ইউনিয়নের মোজাফফর শেখ, ডুমুরিয়া উপজেলার শরাপপুর ইউনিয়নের শাহিন শেখ, রুপসা উপজেলার ৩নং নৈহাটী ইউনিয়নের যুবদলের মোঃ রাজু শেখ এবং ৪নং টিএসবি ইউনিয়ন যুবদলের মোঃ আশিকুর রহমান।
এদিকে খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু জানান, বিভিন্ন এলাকা থেকে তার নেতাকর্মীকে পুলিশ আটক করেছে। তারা হলেন খানজাহান আলী থানা যুবদল নেতা মোল্লা সোলায়মান হোসেন, আড়ংঘাটা বিএনপি নেতা সাইদুল জাকির ও ১৩ নং ওয়ার্ডের ফারুক ঢালী।
খুলনা গেজেট/এইচ/এনএম