ব্যাটিংয়ের সময় পায়ে ক্র্যাম্প করতে দেখা যায় সাকিব আল হাসানকে। যদিও এরপর ব্যাটিং এবং বোলিং দুটোই করেন তিনি। বোলিংয়ের সময় অবশ্য নিজের ১০ ওভারের কোটা শেষ করে মাঠ থেকে উড়ে যান সাকিব।
এরপর সাকিবকে আর মাঠে ফিরতে দেখা যায়নি।
ম্যাচ শেষে নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, স্ক্যান করতে হাসপাতালে গেছেন সাকিব। স্ক্যান শেষে তাঁর পরবর্তী অবস্থা জানা যাবে। সাকিব না থাকায় ম্যাচ শেষে প্রেজেন্টেশনে এসেছেন সহ-অধিনায়ক নাজমুল।
সাকিবের স্ক্যানের ব্যাপারটা তিনিই জানিয়েছেন।
সাকিবের অনুপস্থিতিতে দলের আরেকটি হারের ব্যাখাও স্বাভাবিকভাবে নাজমুল দিয়েছেন। ব্যাটিংটাই বাংলাদেশকে ডুবিয়েছে বলে মনে করেন তিনিও, ‘আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি। ভালো শুরুও করতে পারিনি।’
নাজমুলের কথায় উঠে এসেছে, এই ম্যাচের আগে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাটিং ব্যর্থতার প্রসঙ্গও।
তিনি বলেছেন, ‘গত ম্যাচেও প্রথম ১০-১৫ ওভার খুবই বাজে ব্যাটিং করেছি। উইকেট খুবই ভালো মনে হয়েছে। নতুন বলে কিছু বাউন্স আছে। আমাদের আরেকটু দায়িত্ব নিয়ে ব্যাটিং করতে হতো। প্রথম ১০-১৫ ওভার আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারলে তাহলে হয়তো ভালো করতাম।
‘
বিশ্বকাপের আগ থেকে বাংলাদেশের পেস বোলিং আগ্রহের কেন্দ্রে ছিল। এই ম্যাচে শুরুতে নিজেদের কার্যকারিতা কিছুটা দেখাতে পেরেছেন তাঁরা, ‘আজ আমাদের পেসাররা ভালো করেছে। আমাদের সবচেয়ে বড় উন্নতি হয়েছে পেস বোলিংয়ে। কিন্তু আমাদের ব্যাটিংয়ে ভালো করতে হবে।’
খুলনা গেজেট/কেডি