অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের নির্ধারিত সময় শেষ। চতুর্থ রেফারি দুই মিনিট ইনজুরি সময় দিলেন। যার প্রথম মিনিটেই গোল হজম করেছে বাংলাদেশ। অতিরিক্ত রক্ষণাত্মক মানসিকতা নিয়ে খেলতে থাকায় তারা মাশুল দিয়েছে। ফলে জামাল ভূঁইয়ার দল পিছিয়ে পড়েছে ১-০ ব্যবধানে।
সংঘবদ্ধ আক্রমণে বক্সের মধ্যে বল ঠেলে দেন কুয়েত মিডফিল্ডার। বক্সের মধ্যে আব্দুল্লাহর মার্কিংয়ে ছিলেন পরীক্ষিত ডিফেন্ডার তপু বর্মণ। তিনি চার্জে আসেননি আবার ঠিক মতো ব্লকও করতে পারেননি। তপুর পায়ের ফাঁক দিয়ে আব্দুল্লাহর শট জড়ায় বাংলাদেশের জালে।
গোলরক্ষক জিকো পুরো ম্যাচজুড়ে অসাধারণ সেভ করেছেন। এই গোলে জিকোর কোনো দায় নেই। নির্বাক দৃষ্টিতে তাকানো ছাড়া তার কিছুই করার ছিল না।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের প্রায় পুরোটা সময়ই কুয়েত প্রাধান্য বিস্তার করে খেলেছে। গোলরক্ষক জিকো নির্ধারিত সময়ের মতো অতিরিক্ত সময়েও কয়েকটি দারুণ সেভ করেছেন।
এর আগে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনলের নির্ধারিত ৯০ মিনিট পর্যন্ত কুয়েতের সঙ্গে দারুণ লড়াই করেছিল বাংলাদেশ। তবে গোলশূন্য সমতা থাকায় ম্যাচটি অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে গড়ায়। কিন্তু এই পর্যায়ে এসে অতিরিক্ত রক্ষণাত্মক খেলা শুরু করে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরার দল।
খুলনা গেজেট/এসজেড