হার দিয়েই বিশ্বকাপটা শেষ হলো বাংলাদেশের। বোলারদের নৈপুণ্যে ইংল্যান্ডকে শুরুতে চেপে ধরলেও সময় গড়াতে সে চাপটা ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ।
শুরুতে ব্যাট করে ইংল্যান্ড করেছে ২৩৪ রান। এরপর ব্যাটিং ব্যর্থতায় বাংলাদেশ হেরেছে ১০০ রানের বিশাল ব্যবধানে। তাতে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে গিয়ে শেষটা রাঙানো হলো না নিগার সুলতানার দলের।
আজ রোববার টসভাগ্যটা সঙ্গ দেয়নি বাংলাদেশকে। ইংলিশ অধিনায়ক হিদার নাইট টসে জিতে নেন ব্যাট করার সিদ্ধান্ত। নিয়েই বাংলাদেশি বোলারদের তোপের মুখে পড়ে দলটি। শুরুর দশ ওভারে অল্পেই হারিয়ে বসে দুই উইকেট।
ইংলিশদের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রথম সাফল্যটা পায় পঞ্চম ওভারে। জাহানারা আলমের শিকার হয়ে ফেরেন ড্যানি হোয়াইট। ১৫ রানে প্রথম উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। অষ্টম ওভারে হিদার নাইটকে হারিয়ে পরের ধাক্কাটা খায় দলটি। এবার সালমা খাতুন মাতেন উইকেটের উল্লাসে।
ওপেনার ট্যামি বিমাউন্ট চারে নামা ব্যাটার ন্যাট স্কিভারকে সঙ্গে নিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে দলীয় ৮৬ রানে তিনি ফেরেন রিতু মনির শিকার বনে। ফেরার আগে তিনি খেলেন ৬৯ বলে ৩৩ রানের ইনিংস।
তার বিদায়ের এক ওভার পর ফাহিমা খাতুনের শিকার বনে যান স্কিভার, দলীয় ৯৬ রানে তিনি ফেরেন ব্যক্তিগত ৪০ রান নিয়ে। তাদের বিদায়ের পর পঞ্চম উইকেট জুটিতে অ্যামি জোন্সকে সঙ্গে নিয়ে সোফিয়া ডাঙ্কলি ইংল্যান্ডকে ফেরান লড়াইয়ের কক্ষপথে। তাদের ৭২ রানের জুটি ভাঙেন লতা মণ্ডল, সালমার হাতে ক্যাচ বানিয়ে অ্যামিকে তিনি ফেরান ৩১ রানে।
তবে অ্যামির বিদায়ের পরও লড়ে যাচ্ছিলেন ডাঙ্কলি। দলীয় ২১১ রানে যখন তিনি সালমার শিকার বনে ফিরলেন, ৭২ বলে ৬৭ রানের ইনিংস খেলে ইংল্যান্ডকে লড়াকু পুঁজি এনে দেওয়া হয়ে যায় তার। এরপর ক্যাথেরিন ব্রান্ট ও সোফি একলস্টোনের অবিচ্ছিন্ন ২৩ রানের জুটিতে ২৩৪ রানের পুঁজি পায় ইংল্যান্ড। তাতে বাংলাদেশের সামনে লক্ষ্যটা দাঁড়ায় ২৩৫ রানের।
বিস্তারিত আসছে…