খুলনা, বাংলাদেশ | ৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ১৮ নভেম্বর, ২০২৪

Breaking News

  রাজধানীর উত্তরা থেকে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
  ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৮৩
  ১৬ ডিসেম্বর ঘিরে কোনো ধরণের হামলার শঙ্কা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ভূমধ্যসাগরে নিহতদের মরদেহ দেশে আসবে ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে

গেজেট ডেস্ক

ইউরোপে অভিবাসনের প্রত্যাশায় ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে ঠান্ডায় মারা যাওয়া সাত বাংলাদেশি নাগরিকের মরদেহ দেশে পাঠানো হচ্ছে। মরদেহগুলো দুটি ফ্লাইটে দেশে আসার কথা রয়েছে। এর মধ্যে আগামী শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) প্রথম ফ্লাইট এবং রোববার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দ্বিতীয় ফ্লাইটে মরদেহগুলো ঢাকায় পৌঁছানোর কথা। তবে কোন ফ্লাইটে কতটি মরদেহ থাকবে সে সংখ্যা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

বাংলাদেশ সময় সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে এক বার্তায় এ তথ্য জানায় ইতালির রোমের বাংলাদেশ দূতাবাস।

এতে বলা হয়, ভূমধ্যসাগরে ঠান্ডায় মারা যাওয়া সাত বাংলাদেশি নাগরিকের মরদেহ নিয়ে প্রথম ফ্লাইটটি বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রোম থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা করবে। এটি আগামী শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকায় পৌঁছাবে। মরদেহ নিয়ে দ্বিতীয় ফ্লাইট শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রোম থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা করবে। এটি আগামী রোববার (১৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকায় পৌঁছাবে।

ইউরোপে অভিবাসনের প্রত্যাশায় ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে ঠান্ডায় মারা যাওয়া সাত বাংলাদেশির পরিচয় গত ২৯ জানুয়ারি নিশ্চিত করে দূতাবাস। দূতাবাস জানিয়েছে, মারা যাওয়া সাত বাংলাদেশির মধ্যে পাঁচ জনের বাড়ি মাদারীপুরে। বাকি দুজনের বাড়ি কিশোরগঞ্জ ও সুনামগঞ্জে।

মৃত বাংলাদেশিরা হলেন— মাদারীপুর সদর উপজেলার পশ্চিম পিয়ারপুর গ্রামের ইমরান হোসেন, পিয়ারপুর গ্রামের রতন জয় তালুকদার, ঘটকচর গ্রামের সাফায়েত, মোস্তফাপুর গ্রামের জহিরুল, মাদারীপুর সদর উপজেলার বাপ্পী, কিশোরগঞ্জে ভৈরব উপজেলার সাইফুল ও সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার মামুদপুর গ্রামের সাজ্জাদ।

উল্লেখ্য, গত ২৫ জানুয়ারি ইতালির অ্যাগ্রিজেনটো শহরের প্রসিকিউটর লুইগি প্যাট্রোনাজ্জিও এক বিবৃতিতে লিবিয়া থেকে ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপ ইতালির ল্যাম্পেদুসা যাওয়ার পথে নৌকায় ঠান্ডায় (হাইপোথার্মিয়া) অন্তত সাত বাংলাদেশি অভিবাসী মারা যাওয়ার তথ্য জানান।




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!