খুলনা, বাংলাদেশ | ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ২৮শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

Breaking News

  ভারত-পাকিস্তান সংঘাত চায় না বাংলাদেশ, আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আহবান
  বাংলাদেশি আটকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে উৎসবে গাড়িচাপায় নিহত ৯
  কাশ্মির সীমান্তে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলি

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ হেরে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

ক্রীড়া প্রতিবেদক

তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে ৫ উইকেটের হারে সিরিজে ধবলধোলাই হলো বাংলাদেশ। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের শেষ বলে জয় পায় পাকিস্তান।

টস জিতে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। মোহাম্মদ সাইফ হাসানের বদলে ইনিংস উদ্বোধন করতে নামেন নাজমুল হোসেন শান্ত। দ্বিতীয় ওভারে পাকিস্তানের অভিষিক্ত পেসার শাহনেওয়াজ দাহানিকে বাউন্ডারি মেরে স্বাগতিক জানান এই বাঁহাতি ব্যাটার।

এক বল পরেই শান্তকে বোল্ড করেন দাহানি। ৫ বলে ৫ রানে বিদায় নেন শান্ত।

সিরিজে প্রথম সুযোগ পাওয়া শামীম হোসেন নামে তিনে। শামীমের ব্যাট থেকে আসে চারটি চার। ২৩ বলে ২২ রানের ধীরগতির ইনিংস খেলে উসমান কাদিরের বলে সীমানার কাছাকাছি ইফতিখার আহমেদের তালুবন্দী হন শামীম। ৩৭ রানে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। প্রথম ১০ ওভারে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২ উইকেটে মাত্র ৫২ রান।

তৃতীয় উইকেটে জুটি গড়েন আফিফ হোসেন ধ্রুব ও নাঈম শেখ। তাদের জুটিতে আসে ৪২ বলে ৪৩ রান। কাদিরের বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে আফিফ বিদায় নেন ২১ বলে ২০ রান করে। কাদিরের আগের ওভারেই দুইটি ছাক্কা হাঁকিয়েছিলেন আফিফ।

নাঈম শেখ
অধিনায়ক রিয়াদের সাথে নাঈম গড়েন ২৫ বলে ৩১ রানের জুটি। ৫০ বলে ৪৭ রানের কচ্ছপগতির ইনিংস খেলে ১৯তম ওভারে বিদায় নেন নাঈম। তার ইনিংসে ছিল দুইটি করে চার ও ছক্কা। নাঈমের বিদায়ের পর মাঠে নেমে প্রথম বলে চার হাঁকিয়ে পরের ক্যাচ আউট হন নুরুল হাসান সোহান।

শেষ ওভারের প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারিতে তালুবন্দী হন রিয়াদও। অধিনায়ক ১৪ বলে ১৩ রান করেন। নির্ধারিত ২০ ওভারে বাংলাদেশ সংগ্রহ করেছে ৭ উইকেটে ১২৪ রান। পাকিস্তানের পক্ষে মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নেন দুইটি উইকেট। কাদির ৩৫ রানের বিনিময়ে দুইটি উইকেট পান।

১২৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তানও ধীরগতিতে শুরু করে। সপ্তম ওভারে বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দেন আমিনুল ইসলাম বিপ্লব। পাকিস্তানি অধিনায়ক বাবরকে শিকার করেন এই লেগ স্পিনার। ৩২ রানে ১ উইকেট হারায় পাকিস্তান। বাবর ফেরেন ২৫ বলে ১৯ রানের ইনিংস খেলে।

এক বল পরেই শান্তকে বোল্ড করেন দাহানি। ৫ বলে ৫ রানে বিদায় নেন শান্ত।

সিরিজে প্রথম সুযোগ পাওয়া শামীম হোসেন নামে তিনে। শামীমের ব্যাট থেকে আসে চারটি চার। ২৩ বলে ২২ রানের ধীরগতির ইনিংস খেলে উসমান কাদিরের বলে সীমানার কাছাকাছি ইফতিখার আহমেদের তালুবন্দী হন শামীম। ৩৭ রানে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। প্রথম ১০ ওভারে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২ উইকেটে মাত্র ৫২ রান।

তৃতীয় উইকেটে জুটি গড়েন আফিফ হোসেন ধ্রুব ও নাঈম শেখ। তাদের জুটিতে আসে ৪২ বলে ৪৩ রান। কাদিরের বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে আফিফ বিদায় নেন ২১ বলে ২০ রান করে। কাদিরের আগের ওভারেই দুইটি ছাক্কা হাঁকিয়েছিলেন আফিফ।

নাঈম শেখ
অধিনায়ক রিয়াদের সাথে নাঈম গড়েন ২৫ বলে ৩১ রানের জুটি। ৫০ বলে ৪৭ রানের কচ্ছপগতির ইনিংস খেলে ১৯তম ওভারে বিদায় নেন নাঈম। তার ইনিংসে ছিল দুইটি করে চার ও ছক্কা। নাঈমের বিদায়ের পর মাঠে নেমে প্রথম বলে চার হাঁকিয়ে পরের ক্যাচ আউট হন নুরুল হাসান সোহান।

শেষ ওভারের প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারিতে তালুবন্দী হন রিয়াদও। অধিনায়ক ১৪ বলে ১৩ রান করেন। নির্ধারিত ২০ ওভারে বাংলাদেশ সংগ্রহ করেছে ৭ উইকেটে ১২৪ রান। পাকিস্তানের পক্ষে মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নেন দুইটি উইকেট। কাদির ৩৫ রানের বিনিময়ে দুইটি উইকেট পান।

১২৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তানও ধীরগতিতে শুরু করে। সপ্তম ওভারে বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দেন আমিনুল ইসলাম বিপ্লব। পাকিস্তানি অধিনায়ক বাবরকে শিকার করেন এই লেগ স্পিনার। ৩২ রানে ১ উইকেট হারায় পাকিস্তান। বাবর ফেরেন ২৫ বলে ১৯ রানের ইনিংস খেলে।




খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!