বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল খুলনা মহানগর শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক শহীদ ছাত্রনেতা আবুল কালাম আজাদ চৌধুরীর আম্মা নূরজাহান বেগম চৌধুরী (৭৪) শুক্রবার বিকেল আনুমানিক ৪.৩০ মিনিটে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি …. রজিউন)। তিনি দীর্ঘদিন নানাবিধ শারিরীক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। কুমিল্লার লাঙ্গলকোট উপজেলার নারায়নকোট চৌধুরী বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থান তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি ৫ পুত্র এবং ৪ কন্যা, নাতি নাতনী সহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। শহীদ আজাদ চৌধুরীর পিতা গত ২০১৯ সালের জুন মাসে মৃত্যুবরণ করেন।
ছাত্রদলের সাবেক সাধারন সম্পাদকের মায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে বিবৃতি দিয়েছেন খুলনা মহানগর বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
বিবৃতিদাতারা হলেন, খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, মীর কায়সেদ আলী, শেখ মোশাররফ হোসেন, জাফরউল¬াহ খান সাচ্চু, জলিল খান কালাম, সিরাজুল ইসলাম, এড. ফজলে হালিম লিটন, এড. বজলুর রহমান, এড. এস আর ফারুক, স ম আব্দুর রহমান, শেখ ইকবাল হোসেন, শেখ জাহিদুল ইসলাম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, সিরাজুল হক নান্নু, মো. মাহবুব কায়সার, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, এস এম আরিফুর রহমান মিঠু ও ইকবাল হোসেন খোকন প্রমুখ।
উল্লেখ্য ‘৮০ ও ‘৯০ দশকে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন ও দল সংগঠনে আজাদ চৌধুরী ছিলেন একজন অসামান্য সংগ্রামী ও ত্যাগী ছাত্রনেতা। ১৯৯৩ সালে সম্মেলনের মাধ্যমে কাউন্সিলে তিনি খুলনা মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। তারপূর্বে বিএল ছাত্রদলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯৫ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বি এল কলেজ গেটে সন্ত্রাসীদের গুলিতে তিনি নিহত হন। সূত্র : প্রেস বিজ্ঞপ্তি।