খুলনা বিএনপি নেতারা বলেছেন, বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতর কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। রণাঙ্গনে যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে শত্রু মুক্ত করেছেন। তার ঘোষণায় বাংলার মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। এটাই ইতিহাস-এর বাইরে কোন ইতিহাস নেই। কিন্তু বর্তমান সরকারের এমপি ও মন্ত্রীরা ‘দ্বিগবিদিক জ্ঞানশুন্য’ হয়ে জিয়াউর রহমানের ‘বীর উত্তম’ খেতাব কেড়ে নেয়ার ধৃষ্টতা এবং মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদান নিয়ে আপত্তিকর ও মিথ্যাচার শুরু করেছেন।
রবিবার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবসে বেলা ২টায় বিএনপি কার্যালয়ে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির উদ্যোগে “স্বাধীনতা যুদ্ধ ও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান” শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড. শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে ও মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিনের পরিচালনায় আলোচনা সভায় বক্তারা আরো বলেন, স্বাধীনতার ৫২ বছরে এসে আমরা গনতন্ত্রের জন্য আন্দোলন করছি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আবারো যুদ্ধ করতে হবে। সে যুদ্ধ গনতন্ত্র উদ্ধারের যুদ্ধ। সে যুদ্ধ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার যুদ্ধ। আর সেজন্যে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নামতে হবে।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির আহবায়ক আমীর এজাজ খান, সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পি, আবু হোসেন বাবু, স. ম. আব্দুর রহমান, কাজী মাহমুদ আলী, শের আলম সান্টু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, মাসুদ পারভেজ বাবু, শেখ সাদী, শাহিনুল ইসলাম পাখি, মুরশিদ কামাল, কে এম হুমায়ূন কবির, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, নাজির উদ্দিন নান্নু, এড. মোহাম্মাদ আলী বাবু, নাসির খান, আব্দুস সালাম, তারিকুল ইসলাম, জাহিদুল হোসেন জাহিদ, মিজানুর রহমান মিলটন, শফিকুল ইসলাম শফি, আলী আক্কাস, মুজিবর রহমান, সরদার শফিকুল আমিন লাভলু, আসাদুজ্জামান আসাদ, সিরাজুল ইসলাম লিটন, কাজী কামরুল ইসলাম বাবু, মতলেবুর রহমান মিতুল, আখতার হোসেন বিপু, আলী হোসেন সানা, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, এস এম শরীফুল আলম, জি. এম মঈন উদ্দিন, মাহাবুব উল্লাহ শামীম, মেশকাত আলী, মঞ্জুরুল আলম, সৈয়দ আজাদ হোসেন, সালাউদ্দিন মোল্লা বুলবুল, আসলাম হোসেন, এ. কে. এম সেলিম, আমিন আহাম্মেদ, শেখ মোস্তফা কামাল, হাবিবুর রহমান বিপুল, মো. ইসলাম বিশ্বাস, মো. সিদ্দিকুর রহমান, আবুল ওয়ারা, এনামুল কবির, মো. শফিকুল ইসলাম, মো. আবুল কালাম আজাদ, আ. হালিম মোড়ল, নুর আলম নূরু, শেখ খায়রুল ইসলাম হিরু, মাজেদুল হক (মাজেদ), সরোয়ার হোসেন, জাহিদুর রহমান রিপন, ডা. শেখ আলতাফ হোসেন, রিয়াজুল কবির। যুবদলের ইবাদুল হক রুবায়েত, আব্দুল্লাহ হেল কাফি সখা, সাইফুল ইসলাম সান্টু। স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিকুল ইসলাম শাহিন। জাসাসের নুরুল ইসলাম বাচ্চু, আবুল কালাম আজাদ। ছাত্রদলের ইশতিয়াক আহমেদ ইস্তি, আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি। তাঁতীদলের আবু সাঈদ শেখ। শ্রমিকদলের উজ্জল কুমার সাহা প্রমূখ। এরআগে দিবসের শুরুতে সুর্য্যদ্বয়ের সাথে সাথে নগরী ও জেলার সকল কার্যালয়ে দলের ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন। সকাল সাড়ে ৬টায় গল্লামারি স্মৃতিসৌধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।- খবর বিজ্ঞপ্তি
খুলনা গেজেট/কেডি