করোনার কারণে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অক্টোবর এবং নভেম্বর মাসকে সামনে রেখে নতুন পাঠ পরিকল্পনা তৈরি করা হচ্ছে বলেও জানানো হয়। আর, পরিস্থিতি বিবেচনায় ডিসেম্বরের ১৯ তারিখের পর বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে।
এর আগে, মঙ্গলবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার নীতিমালা বৃহস্পতিবারের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এছাড়া, এ বছর কেন্দ্রীয়ভাবে পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না বলেও জানানো হয়েছে। স্ব স্ব স্কুলে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এ সংক্রান্ত প্রস্তাবনায় প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিয়েছেন।
চলতি বছরের পহেলা এপ্রিল থেকে সারা দেশে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল এইচএসসি পরীক্ষা। অংশ নেয়ার কথা প্রায় ১৩ লাখ শিক্ষার্থীর। এদিকে আগামী পহেলা নভেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা জেএসসি পরীক্ষা। যেখানে প্রায় ২৭ লাখ পরীক্ষার্থী অংশ নেবে। কিন্তু করোনা মহামারিতে গত ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভেঙে পড়েছে সব পরীক্ষার সময়সূচি।
খুলনা গেজেট / এমএম