সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদকে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে রাজধানীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে সাতক্ষীরা স্টেডিয়াম থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সযোগে তাকে ঢাকায় নেওয়া হয়। এসময় একমাত্র ছেলে রাজীব আহমেদ তার সঙ্গে ছিলেন।
এদিকে, প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য মুনসুর আহমেদকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার নেওয়ার সময় সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ ও শেখ সাহিদ উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আক্তার হোসেন, দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন-উর-রশিদ, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. ওসমান গনি, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ডা. মুনসুর আহমেদ, প্রচার সম্পাদক অনীত কুমার মুখার্জী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক জেএম ফাত্তাহ, মহিলা সম্পাদক শিমুন সামস, ক্রীড়া সম্পাদক শেখ আব্দুল কাদের, শিক্ষা ও মানব সম্পাদক বিষয়ক সম্পাদক লাইলা পারভীন সেজুতি, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শামীমা পারভীন রত্না, উপ দপ্তর সম্পাদ আসাদুজ্জামান লিটুসহ জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য এসএম শওকত হোসেন, শেখ আব্দুর রশিদ, শাহজান আলী, মোঃ আব্দুল কাদের, মীর মোশারফ হোসেন মন্টু, আসাদুজ্জামান অসলে, সৈয়দ জিয়াউর রহমান বাচ্চু, এনামুল হোসেন ছোট, মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম, শেখ মনিরুল হোসেন মাসুম, শামসুর রহমান, মাহফুজা রুবি ও ইসমত আরা বেগমসহ বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক-ক্রীড়া ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত থেকে তার জন্য দোয়া প্রার্থনা ও সুস্থতা কামনা করেন।
প্রসঙ্গত, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদ ও তার ব্যক্তিগত গাড়ি চালক আব্দুল মইন গত ২৮ ডিসেম্বর শারীরিক অসুস্থতা জনিতকারণে সাতক্ষীরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে তাদের করোনা শনাক্ত হয়। এরপর ১১ জানুয়ারি তাদের দুজনেরই করোনা নেগেটিভ আসে। তবে, শারীরিক নানা জটিলতার কারণে পরিবারের ইচ্ছা অনুযায়ী উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে মঙ্গলবার বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
খুলনা গেজেট/এমএম