সাতক্ষীরা জেলা ও দায়রা জজ আদালত ও এর অধীনস্থ আদালত এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ৩৪ জন পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর), অতিরিক্ত পিপি, এপিপি, জিপি ও এজিপি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের উপ সলিসিটর সানা মো. মাহরুফ হোসাইন স্বাক্ষরিত এক আদেশে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়।
এতে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. শেখ আব্দুস সাত্তার, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. শেখ আলমগীর আশরাফ এবং সরকারী কৌশুলী-জিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. অসীম কুমার মন্ডল।
এছাড়া ১৪ জনকে অতিরিক্ত পিপি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এরা হলেন অ্যাড. তোজাম্মেল হোসেন তোজাম, অ্যাড. কামরুজ্জামান ভুট্টো, অ্যাড. মোস্তফা জামান, অ্যাড. গোলাম গনি দুদু, অ্যাড. এবিএম ইমরান শাওন, অ্যাড. আরিফুর রহমান আলো, অ্যাড. মো. জালাল উদ্দীন, অ্যাড. শিহাব মাসউদ সাচ্চু, অ্যাড. শেখ আবু সাঈদ রাজা, অ্যাড. রফিকুল ইসলাম (৩), অ্যাড. সিরাজুল ইসলাম (৫), অ্যাড. আব্দুল জলিল, অ্যাড. সাঈদুর রহমান সাঈদ ও অ্যাড. আবু বকর সিদ্দিক।
১২ জন এপিপি হলেন, অ্যাড. উম্মে হাবিবা রূপা, অ্যাড. নজরুল ইসলাম, অ্যাড. এসএম আজিজুল হক, অ্যাড. শাহানা ইমরোজ, অ্যাড. তারিক ইকবাল অপু, অ্যাড. শাহাদাত হোসেন (৪), অ্যাড. শেখ মাহমুদুল হাসান জিকো, অ্যাড. ফাতিমা ফারজানা ফেরদৌসি, অ্যাড. মো. শহিদুল ইসলাম (২), অ্যাড. মো. সাইফুজ্জামান মিঠু, অ্যাড. মো. হুমায়ুন কবির ও অ্যাড. বিএম মিজানুর রহমান মিন্টু।
এছাড়া পাঁচজন এজিপি হলেন, অ্যাড. জিএম ফিরোজ আহমেদ, অ্যাড. মেহেদী হাসান, অ্যাড. শেখ আলাউদ্দীন, অ্যাড. হাসনাত মনির ও অ্যাড. মো. আব্দুর রাজ্জাক (২)।
খুলনা গেজেট/এনএম