প্রভু দয়াময়, পুণ্যময় সত্তা, সকল সৃষ্টির উদ্ভাবক,
প্রজ্ঞাময় মহান ।
অভাবমুক্ত সকল প্রশংসার মালিক তিনি পরাক্রমশালী
একক ক্ষমতাবান।
মানবের নেক কাজ, নেক আমলের তিনি প্রতিদানদাতা,
মেহেরবান, সর্বশক্তিমান।
“মুত্তাকী, ইমানদারে দান করেন রহমত, বরকত, রিযিক দৌলত
অফুরান, চিরস্থায়ী জান্নাত পরকালে পরমসুখের স্থান’।”
-‘যার পাদদেশে প্রবাহিত ঝর্ণাধারা বহমান।
-আল্লাহ-রাসূলের(সা:) সন্তুষ্টি, বিশ্বাস, আনুগত্যে যাঁর
নিবেদিত প্রাণ” কোরআন সুন্নাহে অধিক জ্ঞান –
ধৈর্যশীলদের জন্য আখিরাতে রেখেছেন ভাল পুরস্কার
তিনি তো প্রজ্ঞাময় মহান।
দৃশ্যমান, অদৃশ্যমান সবকিছুর পরিজ্ঞাতা, তিনি প্রভু;
-শুকনো ভূমিতে ঢেলেছেন প্রচুর পানি, বৃষ্টিধারা –
যমীনকে বিদীর্ণ করেছেন, অনুগ্রহে উৎপন্ন করেছেন
শস্যদানা। ফুল, ফল, ও ফসলে ভরা দুনিয়া জাহান।
সকল তারিফ আল্লাহতায়ালার, তিনি ক্ষমাশীল মহান
যখন আকাশের তারাগুলো জ্যোতিহীন হবে, –
পাহাড়গুলো চূর্ণ হয়ে ধুলির মতো উড়ে যাবে,
সন্দেহ পোষণকারীদের ওপর লাঞ্ছনা ও ভয়ঙ্কর দিনের আযাব
এসে পড়বে।
আগুনের কঠিন শাস্তিও আস্বাদন করবে।
আল্লাহতায়ালা সমুচ্চ মহান।
দিবস-রজনী আরাধনায় প্রভুর স্মরণে, তোমার গুনবাচক
নাম। ত্যাগে, আত্মসংযমে অন্তরে জাগ্রত তোমার নামের মধুর
ডাক, আমার নিরবধি প্রার্থনা ও ধ্যান।
মুনাজাত কবুল করো হে প্রভু দয়াময় রহীম ও রহমান।