খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুলনাসহ দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের শুধু অবকাঠামো বা শিল্পোন্নয়ন করেই ক্ষান্ত হননি, তিনি এ অঞ্চলের মানব সম্পদেরও উন্নয়ন করেছেন। শিল্প এবং এ অঞ্চলের উন্নয়ন রক্ষায় নতুন নতুন নেতৃত্ব দিয়েছেন। যারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বাস্তবায়ন করতে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। এই আদর্শিক, ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা মূল্যায়ন করেছেন।
আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের মূল্যায়ন চিরদিন হয়েছে এবং আগামীতেও হবে। সুতরাং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে ধারণ করে রাজনীতি করতে হবে। তাহলেই ওই ত্যাগী নেতাদের অবশ্যই মূল্যায়ন হবে।
সোমবার সন্ধায় দলীয় কার্যালয়ে খুলনা জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা বি এম জাফর নবগঠিত কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় মহানগর ও জেলা শ্রমিক লীগের সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
খুলনা জেলা শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ তরিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, মহানগর আওয়ামী লীগ সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক এ্যাড. ফরিদ আহমেদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রিয় উপ কমিটির সাবেক নেতা অসিত বরণ বিশ্বাস, খুলনা মহানগর শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. মোতালেব মিয়া, সাধারণ সম্পাদক রনজিত কুমার ঘোষ, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শেখ মো. আবু হানিফ।
সভা পরিচালনা করেন জেলা শ্রমিক লীগ সাধারণ সম্পাদক শেখ পীর আলী। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, শ্রমিক নেতা মো. নিজামুল হক বাবলু, এস এম আসাদুজ্জামান আসাদ, মল্লিক নওশের আলী, আব্দুর রহিম খান, মো. মিজানুর রহমান, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. তাসলিমা বেগম, মো. শাহীন আহমেদ, শেখ মো. মারুফ, মো. নজরুল ইসলাম শিকদার, ফারুক হাসান, দেলোয়ার হোসেন, কামরুল গাজী, শেখ মঈনুল ইসলাম রুবেল, মো. ফারুক হাসান, এইচ এম রোকন, মো. সোহাগ হাওলাদার, মো. ইসমাইল বিশ্বাস, শেখ শফিকুল ইসলাম লিটু, এস এম তুহিন হোসেন, মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. হায়দার আলী খান, রাজা রহমান সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। সূত্র : খবর বিজ্ঞপ্তি
খুলনা গেজেট/কেএম