ঢাকা-১৪ আসনে কল্যাণপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার আগেই প্রার্থীদের এজেন্টদের কাছ থেকে রেজাল্ট শিটে (ফলাফল বিবরণী) সাক্ষর নিয়ে রাখা হয়েছে।
ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পর গণনা করে রেজাল্ট শিটে প্রত্যেক প্রার্থীর এজেন্টের সই নিয়ে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। খালি ফরমে আগে থেকে সই নেওয়ার মাধ্যমে ভোট কারচুপি করা হতে পারে বলে অভিযোগ ওই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবিনা আক্তার তুহিনের কর্মীদের।
আসনটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান খান (নিখিল)।
কল্যাণপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে ১০টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে আগেই সই নেওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার সেখানে যান স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবিনা আক্তার। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রিসাইডিং অফিসার এই কাজটি কোন প্রার্থীর পক্ষে করেছেন, তা আমি জানি না।’
পরে প্রিসাইডিং অফিসার গোপাল চন্দ্র দাসের কাছে গেলে তিনি গণমাধ্যমকে সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি।
অবশ্য এ সময় স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবিনা আক্তারের বোন হালিমা আক্তার সেখানে গেলে প্রিসাইডিং অফিসার তাঁকে বলেন, তিনি খালি ফলাফল শিটে এজেন্টদের সাক্ষর নিয়ে রেখেছেন পরে কাজের সুবিধার্থে। এজেন্টরা স্বেচ্ছায় সবাই সাক্ষর করেছেন।
প্রিসাইডিং অফিসার গোপাল চন্দ্র দাস হালিমা আক্তারকে আরও বলেন, ‘আপনার বোনকে বিষয়টি বোঝান।’
খুলনা গেজেট/ এএজে