সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন প্রবেশ করলেই নাট্যকার মামুনুর রশীদের ‘রুচির দুর্ভিক্ষ’ এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলমের মন্তব্য চোখে পড়ে। কেউ অভিনেতা মামুনুর রশীদের পক্ষে কথা বলছেন, আবার কেউ বিপক্ষে।
কিছুদিন আগে অভিনয় শিল্পী সংঘের একটি অনুষ্ঠানে মামুনুর রশীদ বলেন, ‘রুচির দুর্ভিক্ষে উত্থান হয়েছে হিরো আলমের।’ এরপর থেকেই যত সমালোচনা। বিপরীতে হিরো আলম সংবাদ সম্মেলন করার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকেও বিভিন্ন সময় নানা মন্তব্য করছেন। কিন্তু এবার যেন ‘মামুনুর রশীদের সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন প্রবেশ করলেই নাট্যকার মামুনুর রশীদের ‘রুচির দুর্ভিক্ষ’ এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলমের মন্তব্য চোখে পড়ে। কেউ অভিনেতা মামুনুর রশীদের পক্ষে কথা বলছেন, আবার কেউ বিপক্ষে।
কিছুদিন আগে অভিনয় শিল্পী সংঘের একটি অনুষ্ঠানে মামুনুর রশীদ বলেন, ‘রুচির দুর্ভিক্ষে উত্থান হয়েছে হিরো আলমের।’ এরপর থেকেই যত সমালোচনা। বিপরীতে হিরো আলম সংবাদ সম্মেলন করার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকেও বিভিন্ন সময় নানা মন্তব্য করছেন। কিন্তু এবার যেন ‘মামুনুর রশীদের রুচিশীল’দের একহাত নিলেন হিরো আলম।
শুক্রবার (৩১ মার্চ) ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে এক স্ট্যাটাসে হিরো আলম বলেন, ‘বছর বছর সরকারের অনুদানের কোটি কোটি টাকায় চলচ্চিত্র বানিয়েও সিনেমা হলগুলো টিকাতে পারেনি।’
তিনি লেখেন, ‘রুচিবান সংশ্লিষ্টরা, হাজার হাজার সিনেমা হলের সঙ্গে জড়িত লাখো মানুষ বেকার হয়েছে। তাদের রুটি রুজির দায়িত্ব মামুনুর রশীদরা নেয়নি।’
হিরো আলম আরও লেখেন, ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আগে কলকাতা কপি করতো। সোনালী চলচ্চিত্রকে এদেশের রুচিবোধবান পরিচালক আর অভিনেতারা ধ্বংস করেছে। সেই দায় মামুনুর রশীদরা কোনোভাবেই এড়াতে পারেন না। ডিজিটাল যুগের সঙ্গে মামুনুর রশীদরা ও যাদের রুচি সমস্যা, তারা রুচি ফেরাতে পারেনি। টিকতে পারেনি, এটা তাদের ব্যর্থতা।’
প্রসঙ্গত, এর আগে অভিনয় শিল্পী সংঘের অনুষ্ঠানে মামুনুর রশীদ বলেন, আমরা একটা রুচির দুর্ভিক্ষের মধ্যে পড়েছি। আর সেখান থেকে হিরো আলমের মতো একজন মানুষের উত্থান হয়েছে। এই উত্থান কুরুচি, কুশিক্ষা ও অপসংস্কৃতির উত্থান। এই উত্থান কীভাবে রোধ করা যাবে, এটা যেমন রাজনৈতিক সমস্যা, আবার তেমনি আমাদের সাংস্কৃতিক সমস্যাও।।
শুক্রবার (৩১ মার্চ) ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে এক স্ট্যাটাসে হিরো আলম বলেন, ‘বছর বছর সরকারের অনুদানের কোটি কোটি টাকায় চলচ্চিত্র বানিয়েও সিনেমা হলগুলো টিকাতে পারেনি।’
তিনি লেখেন, ‘রুচিবান সংশ্লিষ্টরা, হাজার হাজার সিনেমা হলের সঙ্গে জড়িত লাখো মানুষ বেকার হয়েছে। তাদের রুটি রুজির দায়িত্ব মামুনুর রশীদরা নেয়নি।’
হিরো আলম আরও লেখেন, ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আগে কলকাতা কপি করতো। সোনালী চলচ্চিত্রকে এদেশের রুচিবোধবান পরিচালক আর অভিনেতারা ধ্বংস করেছে। সেই দায় মামুনুর রশীদরা কোনোভাবেই এড়াতে পারেন না। ডিজিটাল যুগের সঙ্গে মামুনুর রশীদরা ও যাদের রুচি সমস্যা, তারা রুচি ফেরাতে পারেনি। টিকতে পারেনি, এটা তাদের ব্যর্থতা।’
প্রসঙ্গত, এর আগে অভিনয় শিল্পী সংঘের অনুষ্ঠানে মামুনুর রশীদ বলেন, আমরা একটা রুচির দুর্ভিক্ষের মধ্যে পড়েছি। আর সেখান থেকে হিরো আলমের মতো একজন মানুষের উত্থান হয়েছে। এই উত্থান কুরুচি, কুশিক্ষা ও অপসংস্কৃতির উত্থান। এই উত্থান কীভাবে রোধ করা যাবে, এটা যেমন রাজনৈতিক সমস্যা, আবার তেমনি আমাদের সাংস্কৃতিক সমস্যাও।
খুলনা গেজেট/ এসজেড