খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোঃ ফিরোজ সরকার বলেছেন, আমাদের দেশে রোজার সময় দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বমুখী হয়, যেখানে অন্যদেশে দ্রব্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখা হয়। দ্রব্য বিক্রয়ের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা বজার রেখে ক্রেতাকে রশিদ দিতে হবে। বিক্রেতা যাতে পচাদ্রব্য বিক্রি না করে সেদিকে ব্যবসায়ীদের নজর রাখতে হবে। এছাড়া ক্রেতা যাতে অযথা হয়রানির শিকার না হন সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
রমজানের পবিত্রতা রক্ষা এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায়
তিনি এসব কথা বলেন। বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেলে কেসিসির শহিদ আলতাফ মিলনায়তনে এ সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় রমজান উপলক্ষ্যে প্রতিকেজি খাশির মাংস ১১০০ টাকা থেকে ১১৫০ টাকা এবং গরুর মাংস ৭০০ টাকা থেকে ৭৫০ টাকা বিক্রি নির্ধারণ করা হয়েছে। এসময় কেসিসি প্রশাসক রমজানের গুরুত্ব অনুধাবন করে ব্যবসায়ীদের দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে অনুরোধ করেন।
সভায় কেসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কার তাজুল ইসলাম, খুলনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার দপ্তরের উপপরিচালক মোঃ ইউসুপ আলী, কেসিসি সচিব শরীফ আসিফ রহমান, প্রধান প্রকৌশলী (চলিত দায়িত্ব) মশিউজ্জামান খান, বাজার সুপার শেখ শফিকুল হাসান, বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-সহ নগরীর পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
খুলনা গেজেট/ টিএ