ঘন কুয়াশা ও উত্তরের হিমেল হাওয়ায় হাড় কাঁপানো শীতে কাঁপছে যশোর। শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের জনজীবন। বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষ। প্রয়োজন ছাড়া ঘর ছাড়ছেন না কেউ।
একইসাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত রোগ। কোল্ড ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু, বয়োবৃদ্ধসহ সব বয়সি মানুষ।
যশোরে সকাল ৭টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বেলা সাড়ে ১১টায় তা বেড়ে দাড়ায় ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসের কারণে সকাল থেকে হাড় কাঁপানো শীত অনুভূত হচ্ছে। শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের জনজীবন। বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষ। প্রচন্ড শীতের মাঝেও তদেরকে কর্মস্থলে যেতে হয়েছে। এছাড়া, প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।
এদিকে যশোরে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত রোগ। কোল্ড ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু, বয়োবৃদ্ধসহ সব বয়সি মানুষ। এ কারণে হাসপাতালে অসুস্থ মানুষের ভিড় বেড়েছে। এদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধের সংখ্যাই বেশি।
খুলনা গেজেট/এনএম