আব্দুল কাদের শিকদার ছিলেন একজন কর্মীবান্ধব নেতা। মানুষের সুখে-দুঃখে, বিপদে-আপদে, সংশয়-সঙ্কটে তিনি ছুটে যেতেন। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণি পেশার মানুষের কাছে ছিলেন সবচেয়ে জনপ্রিয়। শুক্রবার (২১ মে) বিকেল ৩টায় নড়াইল জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাদের শিকদারের জানাজার পূর্বে মরদেহে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে ফুলেল শ্রদ্ধা প্রদানের সময় কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা মহানগর সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু এসব কথা বলেন।
নড়াইলের এবিএম মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে সে সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ ইসলাম অমিত, নড়াইল জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম, খুলনা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, নড়াইল জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি জুলফিকার আলী মন্ডল, আলী হাসান, শাহারিয়ার রিজভী জর্জ, মাহবুব মোর্শেদ, মুস্তাফিজুর রহমান আলেক, আজিজুর রহমানসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সকল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। জানাজা শেষে তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
উল্লেখ্য, অনেক দিন ধরে আব্দুল কাদের শিকদার চোখের সমস্যা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। বৃহস্পতিবার অসুস্থ বোধ করলে তাকে প্রথমে নড়াইল সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় নেয়ার পথে রাত ১২ টায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর।
খুলনা গেজেট/ এস আই