বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেছেন, ভোট দেয়া প্রতিটি নারীর রাজনৈতিক অধিকার। তাই অন্যান্য অধিকারের ন্যায় রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রতিটি নারীকে নিজে ও পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে ভোট দেয়ার জন্য উদ্ভুদ্ধ করতে হবে। একইসঙ্গে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে সেই সরকারের মনোনীত প্রার্থীকেই নারীবান্ধব নগর প্রতিষ্ঠায় বিজয়ী করতে হবে। নারীর ক্ষমতায়নে নিজেদের অধিকার রক্ষা ও প্রতিষ্ঠায় বাড়িতে বসে না থেকে ভোটকেন্দ্রে নিজে ও অন্যদের নিয়ে যেতে হবে। ভোট কেন্দ্রে অধিক সংখ্যক ভোটারের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। অধিক সংখ্যক ভোটার উপস্থিতি নিশ্চিতের মধ্য দিয়ে ষড়যন্ত্রের জবাব দেয়া হবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ভিশন বাস্তবায়নে নৌকাকে বিজয়ী করতে প্রতিটি নারীকেই ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চাইতে হবে। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে জয়ী করে খুলনা শহরকে নিরাপদ ও নারীবান্ধব করে গড়ে তুলতে হবে।
শুক্রবার বিকেলে দলীয় কার্যালয়ে মহানগর যুব মহিলা লীগের কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সম্মানিত অতিথির বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, যুব মহিলা লীগ নেত্রী আফরোজা জেসমিন বিথী, চিশতী মোস্তারী বানু, নাসরিন ইসলাম তন্দ্রা, এ্যাড. হালিমা খাতুন শিউলি, দিপ্তী বিশ্বাস।
মহানগর যুব মহিলা লীগ নেত্রী এ্যাড. রাবেয়া ওয়ালী করবীর সভাপতিত্বে এবং আইরিন চৌধুরী নীপার পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য এস এম আকিল উদ্দিন, যুব মহিলা লীগ নেত্রী ফাতেমা জাহান সীমা, কাকলী নাহার, ফৌজিয়া আহমেদ নূপুর, জাকিয়া আফরিন, শমরিতা আফরোজ লোপা, জেসমিন আক্তার, এ্যাড. আফরোজা রোজী, রেহেনা পারভিন, লক্ষ্মী দাস, রেশমা আক্তার, তারানা তাবাস্মুম শোভা, রেহেনা মোর্তজা লিপি, আমেনা রহমান পিয়া, আফরোজা খানম খুশি, লীনা পান্ডে, নাজমা খাতুন মুন্নি, ফাতেমা রহমান মিতা, উম্মুর বেদা, রওশন আরা রীমা, শায়লা ইসলাম রুমা, মাহাবুবা সুমি, নাজমা হোসেন, সামিরা সুলতানা, নিলুফা শারমিন সহ যুব মহিলা লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
খুলনা গেজেট/ এসজেড