খুলনায় কর্মশালায় বলা হয়েছে, বিভ্রান্তিমূলক তথ্যের বিস্তার সামাজিক স্থিতিশীলতা, গণতন্ত্র ও শান্তির জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে সংকটময় পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়। যা রাষ্ট্র, সমাজ ও ব্যক্তির ক্ষেত্রেও বিরূপ পরিস্থিতি তৈরী হয়। অগণিত সোশ্যাল মাধ্যম, অনলাইন, ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া এসব অপতথ্যের বিস্তারের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার হয়। ভুল তথ্যের এই বিস্তার বন্ধে গণমাধ্যমকর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) এর উদ্যোগে খুলনায় কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে এ কর্মশালার আয়োজন করে। কনফ্রন্টিং মিসইনফরমেশন ইন বাংলাদেশ বিষয়ক কর্মশালাটি নগরীর অভিজাত হোটেলে বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ১০ টায় শুরু হয়। কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিজিএস এর নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমান। নির্ধারিত বিষয়ের উপর আলোচনা করেন এএফপির ফ্যাক্ট চেক এডিটর কাদেরুদ্দিন শিশির। অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন সিজিএসের গবেষণা সহকারী শ্রাবণী আক্তার ও স্যাঁইনশৈক্য।
কর্মশালায় অংশ নেন করেন ইউএনবির খুলনা প্রতিনিধি শেখ দিদারুল আলম, এটিএন বাংলার এসএম হাবীব, এখন টিভির তরিকুল ইসলাম, একাত্তর টিভির রকিব উদ্দিন পান্নু, পূর্বাঞ্চলের এইচএম আলাউদ্দিন, ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির মোঃ শামীমুজ্জামান, কালের কণ্ঠের কৌশিক দে, সমকালের হাসান হিমালয়, প্রথম আলোর শেখ আল এহসান, বাংলা নিউজের মাহবুবুর রহমান মুন্না, এসএ টিভির রকিবুল ইসলাম মতি, যমুনা টিভির প্রবীর বিশ্বাস, ডেইলি স্টারের দিপংকর রায়, সময়ের খবরের আশরাফুল ইসলাম নুর, দেশ রুপান্তরের অমিনুল ইসলাম, কালবেলার বশির হোসেন, ঢাকা পোস্টের মোহাম্মদ মিলন, বিজনেস স্টান্ডার্ডের শেখ আউয়াল, যুগান্তরের আহমদ মুসা রঞ্জু।
খুলনা গেজেট/কেডি