ভাসানচরের উন্মুক্ত পরিবেশে উচ্ছ্বসিত রোহিঙ্গা শিশুরা। স্বাচ্ছন্দে সময় পার করছেন মিয়ানমার থেকে প্রাণ ভয়ে পালিয়ে আসা বড়রাও। ভাসানচর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, আস্তে আস্তে রোহিঙ্গাদের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা চালুর কথা। থাকছে জীবিকার সুযোগও।
জলরাশির মাঝে নির্মাণ শান্ত পরিবেশে, দৃষ্টি নন্দন শত শত লাল রঙের ঘর আর এর মাঝেই নতুন করে জীবন শুরু হল ১৬ শো রোহিঙ্গার।
খোলামেলা পরিবেশ পেয়ে আনন্দে মেতেছে শিশুরা। আপাতত কয়েকদিন রান্নার চিন্তা নাই রোহিঙ্গা পরিবার গুলোর, দেয়া হচ্ছে তৈরী খাবার।
ভাসানচরে আসার পর থেকেই কক্সবাজারের ফেলে আসা আত্নীয় স্বজনদের সাথে যোগাযোগ করছেন তারা। নতুন পরিবেশে আগের চেয়ে অনেক যেন স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা।
জীবন যাপন স্বাভাবিক হয়ে আসলে, তাদের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা হবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
মিয়ানমারে ফিরে না যাওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের জন্য এই জনগোষ্ঠি যেন হুমকি না হয়। সেজন্য মানবিক সুযোগ সুবিধা আর শিক্ষিত করে গড়ে তুলা হবে। সেইসাথে গবাদি পশু পালন ও মৎস চাষের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বালম্বির চেষ্টা করছে সরকার।