বাংলাদেশের দেওয়া ছোট লক্ষ্য তাড়ায় ঝোড়ো শুরু করেছিল নিউজিল্যান্ড। কিন্তু এই ঝড় থামিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের বোলাররা। ৮ ওভার শেষ হওয়ার আগেই বাংলাদেশ পেয়ে গেছে পঞ্চম উইকেটের দেখা। ৮.৩ ওভারে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ৪৯ রান। এ উইকেটের পর ডিএলএসে বাংলাদেশ এগিয়ে ৭ রানে।
নবম ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ৫০ রান। জয়ের জন্য ৬১ বলে ৬৫ রান করতে হবে তাদের। আর ইতিহাস গড়তে টাইগারদের প্রয়োজন ৫ উইকেট।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করা বাংলাদেশ স্যান্টনার-সোধির ঘূর্ণিতে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। নির্ধারিত ওভার শেষ হওয়ার চার বল আগেই সফরকারীরা ১১০ রানে অলআউট হয়ে যায়। উইকেট বিলিয়ে দেওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ কেবল শান্ত’র ১৫ বলে ১৭ রান। এছাড়া তাওহীদ হৃদয় ১৮ বলে ১৬ এবং আফিফ হোসেন ১৩ বলে ১৪ রান করেন। এছাড়া বলার মতো রান পাননি কেউই।
কিউইদের হয়ে ১৬ রানে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন স্যান্টনার। এছাড়া সাউদি, মিলনে ও সিয়ার্স প্রত্যেকে ২টি করে উইকেট নেন। কেবল সোধি উইকেট না পেলেও, নিয়ন্ত্রিত বোলিং করেন তিনি।