বিএনপি কোনো অবস্থাতেই দলীয় স্বার্থের কথা চিন্তা করেনি। বিএনপি সব সময় চিন্তা করেছে দেশের কথা, দেশের মানুষের কথা, জনগণের কথা। বিএনপি মানুষের পাশে থাকে। দেশের মানুষকে ফেলে পালিয়ে যায় না। যে দলের নেত্রী অনেক প্রলোভন, অনেক সুযোগ-সুবিধার প্রস্তাব আসার পরও শত বাধাবিপত্তির মুখে বাংলাদেশে থেকেছেন। নিজের অসুস্থতাকে গ্রহণ করেছেন। কোনো ধরনের নতি স্বীকার করেননি। আপস করেননি।
বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যা ৭টায় নগরীর কেডিএ এভিনিউস্থ তেঁতুলতলা মোড়ে সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কার্যালয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের যৌথ উদ্যোগে খুলনা ও বরিশাল বিভাগের সমন্বয়ে তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ সফল করার লক্ষে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতি সভার সভাপতিত্বকালে এসব কথা বলেন মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু।
তিনি ১৭ মে নগরীর শিববাড়ী মোড়ে তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ সফল করতে দলের সকল নেতাকর্মিদের সমাবেশে উপস্থিত থাকার আহবান জানান।
প্রস্তুতি সভায় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, এড. ফজলে হালিম লিটন, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, নিজাম-উর রহমান লালু, আনোয়ার হোসেন, ইউসুফ হারুন মজনু, শফিকুল ইসলাম শফি, রফিকুল ইসলাম শুকুর, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, রবিউল ইসলাম রবি, শরিফুল ইসলাম বাবু, ইফতেখার জামান নবীন, শরিফুল ইসলাম সাগর, নুরুল ইসলাম লিটন, সুলতান মাহমুদ সুমন, আলমগীর হোসেন আলম, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, সাখাওয়াত হোসেন, শাকিল আহমেদ, মোল্লা সোলাইমান, ফিরোজ আহমেদ, মাহিম আহমেদ রুবেল, রাজিবুল আলম বাপ্পি, এরশাদ হোসেন, টিপু হাওলাদার, এ আর রহমান, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, মাহমুদ হাসান মুন্না, খায়রুল বাসার, মিজানুর রহমান, সজল আকন নাসির, রুহুল আমিন রাসেল, আশিকুজ্জামান, আল মামুন, আলমগীর হোসেন, রাসেল ইসলামসহ যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের অনেক নেতাকর্মি।
খুলনা গেজেট/এমএনএস
