বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ জুয়েল বলেছেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ^াস করে। আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য রাজনীতি করে। তাই আমরা জনগণের ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় যেতে চাই। পিছনের দরজা দিয়ে আমরা ক্ষমতায় যেতে চাই না। তিনি বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি-জামায়াত জোট জানে তারা নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারবে না। তাই তারা নানা তালবাহানা করছে। আন্দোলনের নামে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাইছে। বিএনপি-জামায়াত জোট গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আন্দোলন করলে আমাদের কোন আপত্তি নাই। কিন্তু আন্দোলনের নামে জনগনের জানমালের ক্ষতি করলে তাদেরকে ছাড় দেয়া হবে না। তাদের অপরাজনীতি ও ষড়যন্ত্রকে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করবে। তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা স্বাধীনতা বিরোধীদের ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সবসময় সর্তক থাকবেন। তারা সাধারণ জনগণের কোন ক্ষতি করতে চাইলে আপনার জনগণের পাশে থাকবেন। আপনাদের মতো তৃণমূলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষকে নিয়ে আমরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।
রবিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় নগরীর তেতুলতলা মোড়ে ১৯ ও ২০নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় সম্মানিত অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। প্রধান বক্তার বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা।
২০নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি চ. ম. মজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাজী এনায়েত হোসেন ও মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ কামাল, সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ^াস, সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশা, নির্বাহী সদস্য ও ২০নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ গাউসুল আজম, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুলতানা রহমান শিল্পী, মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক রনজিত কুমার ঘোষ, মহানগর যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, মহানগর যুব লীগের সাবেক সদস্য এ্যাড. আল আমিন উকিল, সোনাডাঙ্গা থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রুম্মান আহমেদ।
১৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মোতালেব মিয়া এবং ২০নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মীর মো. লিটনের পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, শেখ মো. ফারুক আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, কামরুল ইসলাম বাবলু, নুর মোহাম্মদ শেখ, কাজী জাহিদ হোসেন, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, কাউন্সিলর আনিছুর রহমান বিশ^াষ, এস এম আকিল উদ্দিন, এম এ নাসিম, অধ্যা. এ বি এম আদেল মুকুল, কাউন্সিলর মাহমুদা বেগম, কাউন্সিলর আমেনা হালিম বেবী, মো. আমির হোসেন, এস এম রাজুল হাসান রাজু, টি এম আরিফ, মো. মোক্তার হোসেন, এ্যাড. এনামুল হক, নুর জাহান রুমি, মো. রুহুল আমিন, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, আলী আকবর মাতুব্বর, তোতা মিয়া ব্যাপারি, মেহজাবিন খান, সোহেল চৌধুরী, শেখ জাহিদুল হক, শেখ জাহিদ হোসেন, শেখ আবিদ উল্লাহ, মো. নুর ইসলাম, মুন্সি আইয়ুব আলী, শেখ আব্দুল আজিজ, শেখ হাসান ইফতেখার চালু, ইউসুফ আলী খান, মো. ফয়েজুল ইসলাম টিটো, মো. জাকির হোসেন, সরদার আব্দুল হালিম, শেখ মো. রুহুল আমিন, সবনম সাবা, কাজী কামাল হোসেন, রোজী ইসলাম নদী, কামরুল ইসলাম, কবির পাঠান, শওকত হোসেন, মোহাম্মদ আলী, আইরিন চৌধুরী নীপা, নাছরিন আক্তার তন্দ্রা, আফরোজা জেসমিন বিথী, নাছরিন আক্তার, রেখা খানম, শবনম মুস্তারী বকুল, মো. জব্বার আলী হীরা, মো. মাসুদ হাসান সোহান প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/কেডি