বিএনপির মিথ্যাচার ও সন্ত্রাসের দাঁতভাঙ্গা জবাব হবে যুব মহাসমাবেশ। আগামী ১১ নভেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাঈনুল হোসেন খান নিখিল এর নেতৃত্বে রাজনৈতিক জবাব দেওয়া হবে। বাংলাদেশের তরুন সমাজের অহংকার যুবলীগ। বাংলার আনাচে কানাচে সর্বত্র যুবলীগ তার কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে মানুষের জনপ্রিয়তার চরম শিখরে অবস্থান করেছে। মানুষকে বিভ্রান্ত করে, অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরী করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের বিএনপির স্বপ্ন দুঃসহ স্বপ্নে পরিনত হবে। উন্নয়ন, জবাবদিহিতা ও স্বাধীনতা এবং সার্বভোমত্বের আহবানে গণ জাগড়ণ গড়ে তোলা হবে। সেই গণ জাগরনের দুর্নীতি ও হত্যা মামলার আসামী খালেদা জিয়া ও তারেকের দিবা স্বপ্ন ভেঙ্গে যাবে।
শুক্রবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় খুলনার একটি অভিজাত হোটেলে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর সুবর্ণজয়ন্তী বাস্তবায়ন কমিটির খুলনা বিভাগীয় প্রস্তুতি সভায় এ কথা বলেন নেতৃবৃন্দ।
সভায় বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ফরিদপুর ০৪ আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন এর সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পালের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষপুত্র শেখ জালালউদ্দিন রুবেল।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসডিয়াম সদস্য রফিকুল ইসলাম, ইঞ্জি. মৃণাল কান্তি জোদ্দার, মোঃ আনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডঃ ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, সহ সম্পাদক মোঃ বাবলুর রহমান বাবলু, কার্যকরী সদস্য মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, মোঃ হুমায়ুন কবির, জি এম গফফার হোসেন, মোঃ তারিক আল মামুন প্রমুখ। এছাড়াও প্রস্তুতি সভায় উপস্থিত ছিলেন নগর যুবলীগের আহবায়ক সফিকুর রহমান পলাশ, যুগ্ম আহবায়ক শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজনসহ বিভাগের ১১ জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোঃ নাজিমুল হাসান, মোঃ আব্দুল্লাহ রানা, চৈতালী হালদার, চৈতালী বিশ্বাষ, মোঃ বেলাল হোসেন, জুবায়ের আহমেদ সাব্বির।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ১১ জেলার অন্তর্গত সকল উপজেলা ও পৌরসভার সভাপতি সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় খুলনা বিভাগের সকল জেলা, থানা ও পৌরসভা ইউনিটের সমন্বয়ে প্রায় অর্ধলক্ষ নেতা-কর্মী ঢাকায় সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়।