খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু অনুভব করেছিলেন দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত করতে হলে শাসনতন্ত্র বা সংবিধানের কোন বিকল্প নেই। সংবিধান হচ্ছে দেশ পরিচালনার মূল চালিকাশক্তি। সে কারণেই বাংলাদেশের শাসনতন্ত্র ৪টি মূলনীতির উপরে ভিত্তি করে রচিত হয়েছে। বিশ্বের কোন সংবিধানে এই ৪ মূলনীতি সন্নিবেশিত হয়নি। বঙ্গবন্ধু মানুষের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সংবিধানে ৪টি মূলনীতি সন্নিবেশিত করেছেন। বঙ্গবন্ধু অনুভব করেছিলেন দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করতে হলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ধর্ম নিরপেক্ষতার কোন বিকল্প নেই। ধর্ম নিরপেক্ষতার পাশাপাশি আমাদের পরিচিতি কি হবে সেজন্য জাতীয়তাবাদকে সংবিধানে সন্নিবেশিত করেছিলেন। সবার সমান অধিকার প্রতিষ্ঠায় সংবিধানে সমাজতন্ত্রের গুরুত্বও দিয়েছেন।
শুক্রবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে প্রথম জাতীয় ‘সংবিধান দিবস’ উপলক্ষে মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় অন্যন্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, সহ-সভাপতি মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু ও মো. আশরাফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক শেখ ফারুক হাসান হিটলু।
মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা জামাল উদ্দিন বাচ্চু, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খান, হাফেজ মো. শামীম, মাহবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, এস এম আকিল উদ্দিন, মহিলা কাউন্সিলর সাহিদা বেগম, মনিরা আক্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব হোসেন মিয়া, রনজিত কুমার ঘোষ, মীর বরকত আলী, বাবুল সরদার বাদল, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, মো. আযম খান, শেখ হাসান ইফতেখার চালু, মো. সিহাব উদ্দিন, সাবিহা ইসলাম আঙ্গুরা, রেখা খানম, নাছরিন ইসলাম তন্দ্রা, মো. শহীদুল হাসান, মো. আশরাফ আলী হাওলাদার শিপন, ছাত্রনেতা মাসুদ হাসান সোহান, বায়েজীদ সিনা, এম এ হাসান সবুজ, রাহুল শাহরিয়ারসহ আওয়ামী লীগ ও সহযেগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
খুলনা গেজেট/ টি আই