বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এর জন্মদিন উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যা ৭ টায় দলীয় কার্যালয়ে খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত কেক কাটা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে কেক কাটেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, ছিয়ানব্বই এর অসহযোগ আন্দোলন, ২০০১ সালের ১ অক্টোবর নির্যাতন পরবর্তী বিএনপি- জামাতের তান্ডব এর প্রতিবাদে দেশরত্ন শেখ হাসিনা ঘোষিত সকল আন্দোলন-সংগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ছিল অগ্রভাগে। কারাগারে নির্মম নির্যাতনের শিকার জননেতা বাহাউদ্দিন নাছিম আওয়ামী লীগের প্রতিটি লড়াই, সংগ্রাম, আন্দোলন ও প্রতিটি সভা, সমাবেশ সর্বোপরি মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা’র নিরাপত্তার প্রয়োজনে স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে রাজপথে ছিলেন সর্বত্র। বিশ্ব মানবতার জননী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট বর্বোরোচিত গ্রেনেট হামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগের অসংখ্য কেন্দ্রীয় নেতাকর্মী গ্রেনেডের স্প্লিন্টারের ভয়াবহ আঘাতে গুরুতর আহত হয়। ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই তৎকালীন অবৈধ অগণতান্ত্রিক সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করলে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগ। সে দিনই ভোর বেলায় নিম্ন আদালত প্রাঙ্গণে নেত্রীর মুক্তি চেয়ে মিছিল করে মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীরা। রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিষিদ্ধ থাকার পরও নেত্রীর মুক্তির জন্য পোস্টার ছাপিয়ে লিফলেট বিতরণ ও গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে এ সংগঠন। মেয়র আরো বলেন, বৈশ্বিক করোনা পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে স্বেচ্ছাসেবক লীগ সারা দেশে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর এই মাহেদ্রক্ষণে জাতির পিতার কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে অভিবাদন। সেই সাথে প্রিয় সংগঠনের মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এম.এ. নাসিম ও সাধারণ সম্পাদক এস.এম আসাদুজ্জামান রাসেলসহ সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি।
নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এম এ নাসিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এ স এম আসাদুজ্জামান রাসেল এর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা। এছাড়া অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, মুন্সি মো. মাহবুল আলম সোহাগ,অধ্যাপক রুনু ইকবাল বিথার, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম,ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, মো. আকিল উদ্দিন, অসিত বরণ বিশ্বাস, ড. সাঈদুর রহমান, মো. ফয়জুল ইসলাম টিটো, মীর বরকত আলী, আফরোজা ইয়াসমিন বিথি, রোজি ইসলাম নদী, গোলাম মাওলা টিংকু, ইউসুফ আলী মন্টু, মোজাহের হোসেন মোজ, গাজী মোফাজ্জের হোসেন, মোঃ কামরুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম প্রিন্স, জাহাঙ্গীর হোসেন, শফিকুল ইসলাম অভি, নুর হাসান জনি, ইখতিয়িার মোল্লা, আশরাফুল আলম বাবু, মোস্তাফিজুর রহমান কামাল, নজরুল ইসলাম নবী,ইসমাঈল হোসেন ঈমন, মোঃ তাজমুল হক তাজু, কামরুজ্জামান ইমরান, শেখ রায়হান উদ্দিন, মাহাবুব মোর্শেদ লেমন, মো: রাজিব হোসাইন, রবিন ধর, আকরাম হোসেন, আসিফ সবুজ, রুপম তালুকদার, নবাব আহমেদ, বাইজিদ হোসেন, শেখ আল হেলাল, রবিউল ইসলাম প্রিন্স, শংকর কুন্ডু, সরদার আসাদুল ইসলাম সানি, মো: আমিরুল ইসলাম বাবু, তাপস রায় চৌধুরী, তাসকিন আহম্মেদ শরিফ, ইব্রাহীম মোড়ল, শিকদার শিহাব উদ্দিন, মতিয়ার রহমান, দেলোয়ার হোসেন, রাহাত আলী মোড়ল, মারুফ চৌধুরি রিমন, শেখ সাহিদ, পিয়াল হাসান, সাকিব হাসান, ইমরানুল হক চৌধূরী হিমু, হাফেজ মোঃ আসিক, কবির হোসেন, মোঃ বাপ্পি, মোঃ আনিস, রামমোহন, তাসমিম হাসান মিলন, আরিফুল ইসলাম টুটুল, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, নাসির হোসেন, মোঃ মারুফ, জাকির হোসেন খোকা, আল মামুন, মেহেদী হসিনি সোহাগ, মামুন শেখ, সিরাজুল ইসলাম অপু, মোঃ রুবেল, মোঃ রাজিব, ময়না গাজী,সওকাত, আজগর আলী, মাইনুল ইসলাম, রফিক খান, মুন্সি শামিম, ফরহাদ হোসেন, আলাল হোসেন, মেহেদি হাসান, শাহাজান শিকদার, ইজাজুল ইসলাম, সম্রাট হাওলাদার, মোঃ রাজ্জাক, মোঃ সোহেল, শেখ বাপ্পি, জিম, জয় দত্ত, হারুন-অর- রশিদ রাজা, মোঃ মনিরুল ইসলাম, বাদশা, লোকমান সরদার. রানা গাজী, শেখ সাহিন, সিদ্ধার্থ মিস্ত্রীসহ বিপুল সংখ্যক দলীয় নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।