চৈত্র মাসের শেষ দিনে শনিবার দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে রাঙামাটিতে, ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ১১ এপ্রিল এখানেই ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সন্ধ্যায় জানায়, রোববার পয়লা বৈশাখের দিনও এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই তাপপ্রবাহ এদিন আরও বিস্তার লাভ করতে পারে বলে মনে করেন আবহাওয়াবিদেরা।
অবশ্য সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে মৃদু তাপপ্রবাহ, ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে মাঝারি তাপপ্রবাহ এবং ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে তীব্র তাপপ্রবাহ বলে থাকে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
শনিবার বান্দরবানে ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি এবং চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ ছাড়া ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও তার ওপরে তাপমাত্রা ছিল পটুয়াখালীর খেপুপাড়া, কুষ্টিয়ার কুমারখালী, চুয়াডাঙ্গা, কক্সবাজার ও পাবনার ঈশ্বরদীতে। আর ঢাকায় শনিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৩৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও কাল গরম থাকবে বলে মনে করেন আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ। তিনি বলেন, অল্প সময়ের জন্য বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। হলেও বিকেলে বা রাতে হতে পারে। বৃষ্টির সময় মেঘ হবে এবং বৃষ্টি শেষে মেঘ কেটে যাবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
খুলনা গেজেট/এইচ