জেএসডি নেতৃবৃন্দ বলেছেন, দেশের জনগণের অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের পর আমার মাত্রাতিরিক্ত টোল নির্ধারণ কোনমতেই দেশের বিদ্যমান আর্থসামাজিক বাস্তবতার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। এতে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাবে। পণ্য পরিবহনের ব্যয় বেড়ে মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে। বিষয়টি সরকারের এই মূহুর্তে চিন্তার ব্যাপার।
নেতৃবৃন্দ চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে গণতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রিয় নেতা ও গণসংগতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকীর উপর হামলার তীব্র নিন্দা করেন।
তিনি বলেন, ভিন্ন মতের মানুষদের কণ্ঠ রোধ করার অর্থ গণতন্ত্রকে নিষ্পেসিত করা। সদ্য পেশকৃত বাজেট দ্রব্যমূল্যর উর্দ্ধগতি রোধ করতে পারবে না। সে কারনেই মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিক করতে, জানমাল বাঁচাতে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে জাতীয় সরকারের প্রয়োজন। মাত্রাতিরিক্ত টোল সরকারের এই সিদ্ধান্ত পদ্মা সেতু চালুর আনন্দকে ম্লান করে দিয়েছে।
শনিবার দুপুর ১২টায় টুটপাড়া কবি নজরুল সড়কের হাবিব ম্যানসনে জেলা ও নগর জেএসডির সম্মেলন প্রস্তুতি পরিষদের এক সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক ও নগর সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ শেখ আব্দুল খালেক সভায় সভাপতিত্ব করেন। প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. আফম মহসিন। আলোচনায় অংশ নেন, স.ম. রেজাউল করিম, রাশেদুল আহসান বাবলু, ডা. এল.টি গাইন, শাহ বাবর আলী, এসএম ইকবাল হোসেন ও জিএম সায়মুন ইসলাম। সভায় ২০ সেপ্টেম্বর জেলা ও নগর সম্মেলনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।