খুলনা জেলা বিএনপি’র আহবায়ক আমীর এজাজ খান বলেছেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান শুধু বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তনই করেননি-পুরুষের পাশাপাশি নারী নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার সূচনা করেছিলেন। শহীদ জিয়ার ১৯দফা কর্মসূচির মাধ্যমে সূচিত দেশের উন্নয়ন ও জাতি গঠন কাজে বাংলাদেশের নারীদের সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়। ১৯ দফার ১১নং দফায় নারীদের যথাযোগ্য মর্যাদা নিশ্চিত করে এবং সমাজে তাদের যোগ্য স্থানে প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়। আর এ সরকারের আমলে নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, মানবাধিকার লঙ্ঘনের অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ হয়েছে। তাই নারীর অধিকার ও ভোটাধিকার আদায়ের জন্যে সরকার পতন আন্দোলনে পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও রাজপথে নামতে হবে। মাতৃসম বয়োবৃদ্ধা সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের যুদ্ধে মহিলাদলকে আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত থাকতে আহবান জানিয়েছেন তিনি।
সোমবার (০৫ জুন) বিকেলে নগরীর কে.ডি ঘোষ রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা, প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীরউত্তম এঁর ৪২তম শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দোয়া মাহফিল পূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। খুলনা জেলা মহিলা দল এ কর্মসূচির আয়োজক। প্রধান বক্তার বক্তৃতা করেন জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব এসএম মনিরুল হাসান বাপ্পী।
জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী এ্যাড. তছলিমা খাতুন ছন্দার সভাপতিত্বে সিনিয়র সহ-সভাপতি শাহানাজ ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সেতারা সুলতানার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন খুলনা জেলা বিএনপি’র যুগ্ম-আহ্বায়ক শেখ আবু হোসেন বাবু, খান জুলফিকার আলী জুলু ও মোল্লা খায়রুল ইসলাম, সদস্য মুর্শিদুর রহমান লিটন ও রাহাত আলী লাচ্চু।অন্যন্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন জেলা মহিলাদল নেত্রী কৌশলা রায়, নাছিমা আক্তার পলি, রেহেনা ইসলাম, মুন্নি বেগম, এ্যাড. শারমিন মারিয়া মুক্তি, রেহেনা আফরোজ সুইটি, সাজেদা পান্না, পারুল বেগম, সালেহা বেগম, জলি বেগম, কানিজ ফাতেমা, সাজেদা পান্না, মঞ্জুয়ারা বেগম, রেহেনা বেগম, হাসি বেগম, সালমা বেগম, মুক্তা বেগম, হাছিনা বেগম, জুলেখা বেগম, শাহনাজ পারভীন, তানজিলা খাতুন, টুম্পা বেগম, স্বর্ণালী, ফাতেমা, নাছিমা বেগম ও ছবি বেগম প্রমুখ। শুরুতেই কোরআন তেলোয়াত করেন রূপসা উপজেলা মহিলা দলের নেত্রী হোসনেআরা বেগম। – খবর বিজ্ঞপ্তি
খুলনা গেজেট/কেডি