করোনাভাইরাস প্রতিরোধে পশুর হাটে জীবাণুনাশক টানেল স্থাপন করা হবে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনেই পশুহাট বসাতে হবে। কোন রেলস্টশনের পাশে এবং বিনা অনুমতিতে হাট বসানো যাবে না। এবছর কোন বয়স্ক এবং শিশুদের পশুর হাটে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। প্রত্যেকের মাস্ক পরে গরুর হাটে প্রবেশ করতে হবে। হাটের প্রবেশ পথে জীবাণুনাশক হ্যান্ডস্যানিটাইজার রাখা হবে। এছাড়া করোনার কারণে এবছর কেসিসি’র উদ্যোগে অনলাইনের মাধ্যমে পশু ক্রয় ও বিক্রয় করা হবে।
খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক-এর সভাপতিত্বে আসন্ন ঈদ-উল আযহা উপলক্ষ্যে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নগর ভবনের সভাকক্ষে কোরবানির পশুরহাট বিষয়ে এক প্রস্তুতিমূলক সভায় এসকল সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় অনলাইন ও ভার্চুয়াল পশুরহাট সম্পর্কে, অবৈধভাবে পশুরহাট যাতে বসতে না পারে, পশুরহাটে ওয়াকিটকি ব্যবহার, হাটের অবকাঠামোর উন্নয়ন, নিরাপত্তা সংক্রান্ত, ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও নিচু জায়গা ভরাট করাসহ পশুরহাট বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
উপস্থিত ছিলেন কেসিসি’র প্যানেল মেয়র মোঃ আমিনুল ইসলাম মুন্না, মোঃ আলী আকবার টিপু, মেমরী সুফিয়া রহমান শুনু, বাজার পর্যাবেক্ষণ মনিটরিং ও নিয়ন্ত্রণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ইমাম হাসান চৌধুরী ময়না, মোঃ আনিছুর রহমান বিশ্বাস, বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পলাশ কান্তি বালা, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/ এনআইআর/এমএম