মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘কিশোর-কিশোরী স্থাপন” প্রকল্পের পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন (যুগ্ম সচিব) বলেছেন, কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পটি বর্তমান সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। কিশোর কিশোরীদের শাসন না করে, আনন্দের মাধ্যমে তাদেরকে শেখাতে হবে। মনে রাখতে হবে এটি তাদের সৃজনশীলতা চর্চা কেন্দ্র। শিশুদের সুপ্ত প্রতিভার প্রকাশ ঘটাতে হবে। ক্লাবে এলে তাদের সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। সাথে তারা সংগীত ও আবৃত্তি চর্চা করতে পারছে। এর পাশাপাশি তারা পুষ্টিকর নাস্তা পাচ্ছে।
এছাড়া ক্লাবে এসে ক্যারাতে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তারা নিজেদের আত্মরক্ষার কৌশল শিখবে। এর মাধ্যমে তারা আত্মবিশ্বাসী হয়ে গড়ে উঠবে। প্রকল্প পরিচালক শনিবার (১৮ নভেম্বর) খুলনার দিঘলিয়া উপজেলাধীন আড়ংঘাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থাপিত কিশোর-কিশোরী ক্লাব পরিদর্শন শেষে এক মত বিনিময় সভায় এ কথা বলেন।
দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার খান মাসুম বিল্লাহ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ মত বিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসনা হেনা। উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বিপাশা দেবু তনু, আড়ংঘাটা ইউপি চেয়ারম্যান ফরিদ আক্তার বাবুল, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাবৃন্দ, দিঘলিয়া উপজেলার জেন্ডার প্রমোটর, সংগীত আবৃত্তি শিক্ষক, সুপারভাইজার ও ক্লাবের কিশোর-কিশোরীবৃন্দ।