খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ‘জাতির পিতার সংগঠন গড়তে হলে তাঁর আদর্শের পরীক্ষিত কর্মীদের দায়িত্ব দিতে হবে। যারা দলকে বিক্রি এবং দলের নেতার সম্মান ক্ষুন্ন করবে না। তারাই হবে এবারের আওয়ামী লীগের নেতা।’
তিনি বলেন, ‘নিজ স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অনেকে দলে অনুপ্রবেশ করবে, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। কোন অবস্থাতেই ওই সকল অনুপ্রবেশকারী, অনৈতিক ব্যক্তিদের দলে স্থান দেয়া যাবে না।’
তিনি থানা, ওয়ার্ডের এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘খসড়া কমিটি করে মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদককে দেখাতে হবে। দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশের ব্যত্যয় হলে সে কমিটি’র অনুমোদন দেয়া হবে না। আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সকল ওয়ার্ড কমিটি জমা দিতে হবে। এই তারিখের কোন পরিবর্তন হবে না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে একটি সমৃদ্ধশালী দেশ ও সমাজ গড়ার লক্ষ্যে সাদা মনের মানুষদের নিয়ে কমিটি গঠন করে শেখ হাসিনা’র ভিশন বাস্তবায়ন করতে হবে।’
বুধবার (০৯ সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টায় দলীয় কার্যালয়ে সদর ও সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এড. মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা। সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশার পরিচালনায় বক্তৃতা করেন সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, সদর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা কাজী এনায়েত হোসেন, মল্লিক আবিদ হোসেন কবির, নুর ইসলাম বন্দ, আবুল কালাম আজাদ, মকবুল হোসেন মিন্টু, শ্যামল সিংহ রায়, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, এড. খন্দকার মজিবর রহমান, অধ্যাপক আলমগীর কবির, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, কামরুল ইসলাম বাবলু, বিরেন্দ্র নাথ ঘোষ, হাফেজ মো. শামীম, নুর মোহাম্মদ, অধ্যাপক রুনু ইকবাল, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, কাউন্সিলর শামসুজ্জামান মিয়া স্বপন, কাউন্সিলর হাফিজুর রহমান, কাউন্সিলর আনিসুর রহমান বিশ্বাষ, আলহাজ্জ হাসান ইমাম চৌধুরী ময়না, জাহাঙ্গীর আলী মন্টু, জান্নাতুল ফেরদাউস পিকুল, রফিকুল ইসলাম পিটু, শরীফ এনামুল হক, টি এম আরিফ, আব্দুর রাজ্জাক, মোস্তাক আহমেদ টুটুল, আব্দুল কুদ্দুস, মোক্তার হোসেন, আকবর আলী, আব্দুল মালেক, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, খবিরুল ইসলাম বাবলু, এজাজ আহমেদ বাপ্পি, তোতা মিয়া ব্যাপারী, নুরজাহান রুমি, মেহজাবিন খান, শেখ আবিদ হোসেন, মোঃ নুর ইসলাম, শেখ জাহিদ হোসেন, জাহিদুল হক, চ. ম. মুজিবর রহমান, মুন্সি আইয়ুব আলী, ফেরদৌস হোসেন লাবু, নাজমুল আহমেদ স্বপন, এ এন এম মঈনুর ইসলাম নাসির, আব্দুল হাই পলাশ, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, এ্যাড. শেখ ফারুক হোসেন, এমরানুল হক বাবু, মো. শিহাব উদ্দিন, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, ওয়াহিদুল হক পলাশ, শেখ এশারুল হক, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, শেখ হাসান ইফতেখার চালু, ইউসুফ আলী খান, মো. জাকির হোসেন, মো. মোতালেব মিয়া, মীর মো. লিটন, শেখ মো. রুহুল আমিন, সরদার আব্দুল হালিম, আজম খান, আলীমুর রেজা লাবু, মঈন উদ্দিন খাজা, নাসরিন আক্তার, রুম্মান আহমেদসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সূত্র : প্রেস বিজ্ঞপ্তি
খুলনা গেজেট/এনএম