খুলনা, বাংলাদেশ | ৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২২ নভেম্বর, ২০২৪

Breaking News

  ডেঙ্গুতে একদিনের ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১ হাজার ২১৪

চুয়াডাঙ্গায় তিনজনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৩৬

গেজেট ডেস্ক

চুয়াডাঙ্গায় গত দুদিনে মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে এবং উপসর্গ নিয়ে তিনজন মারা গেছেন। এর মধ্যে দুজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন। একজন উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।

সোমবার (১২ জুলাই) জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ নতুন ৪৮৭ নমুনা সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট ল্যাবে প্রেরণ করেছে। এদিন পূর্বের ৫২৫ জনের নমুনার পরীক্ষার ফলাফল আসে। এর মধ্যে ১৩৬ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। ১৩৬ জনের মধ্যে চুয়াডাঙ্গা সদরে ৫০ জন, আলমডাঙ্গায় ৩৩ জন, দামুড়হুদায় ২৪ জন এবং জীবননগরে ২৯ জন রয়েছেন।

এদিকে সোমবার বিকেলে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার সিনেমা হল পাড়ার এক বাসিন্দা করোনায় আক্রান্ত হয়ে বাড়িতে আইসোলেশনে থাকাকালীন অসুস্থবোধ করেন। তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতালে নেন পরিবারের সদস্যরা। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে ভর্তি না করে বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে।

তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, করোনা ইউনিটে আসনের তুলনায় রোগী বেশি হওয়ায় যাদের স্যাচুরেশন ৯৫ এর কম তাদেরকেই ভর্তি করা হচ্ছে। আর যাদের ৯৫ এর বেশি তাদের বাড়িতে আইসোলেশনে থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

চুয়াডাঙ্গায় সংক্রমণের হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। দুদিনে জেলায় মৃত্যুর সংখ্যা কমলেও বেশিরভাগ মানুষই স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। খোদ সদর হাসপাতালেই মানছে না স্বাস্থ্যবিধি।

টিকাদান কেন্দ্রে এবং বহির্বিভাগে রোগীদের উপচে পড়া ভিড় হলেও তাদের মাঝে নেই সামাজিক বা শারীরিক দূরত্ব। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, জনশক্তির অভাবে সামাজিক বা শারীরিক দূরত্ব কার্যকর করা সম্ভব হচ্ছে না।

চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এক দিনে করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে করোনা ইউনিটে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে দুজনই চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বাসিন্দা।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. ফাতেহ আকরাম বলেন, সোমবার সকালে আলমডাঙ্গা উপজেলায় একজন বাসিন্দা করোনা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালের হলুদ জোনে মারা গেছেন।

খুলনা গেজেচ/টি আই




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!