১২০ বলে ১১৯ রানের মামুলি স্কোর করতে নেমে বিপাকে অস্ট্রেলিয়া। ৭.৫ ওভারে দলীয় ৩৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপের মধ্যে পড়েছে অসিরা। সাজঘরে ফেরেন দুই তারকা ওপেনার অ্যারন ফিঞ্চ, ডেভিড ওয়ারনার ও মিচেল মার্শ। ওয়ার্নার ১৪, মিচেল মার্শ ১১ রান করলেও শূন্য রানে ফেরেন অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ।
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে মাত্র ৪ রানে প্রথম উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। ১.৫ ওভারে ৫ বলে শূন্য রানে ফেরেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ। দলীয় ২০ ও ৩৮ রানে ফেরেন ডেভিড ওয়ার্নার ও মিচেল মার্শ।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূলপর্বের প্রথম ম্যাচে চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়তে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পতনের কারণে ৯ উইকেটে ১১৮ রান তুলতে সক্ষম হয় আফ্রিকা।
শনিবার আবু বির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে টস জিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রথমে ব্যাটিংয়ে পাঠায় অস্ট্রেলিয়া।
প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমেই ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের স্পিনে বিভ্রান্ত হয়ে সাজঘরে ফেরেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা।
তিনে ব্যাটিংয়ে নেমে কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই জশ হ্যাজলউডের বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন রিশি ভেন দার ডুসেন। জশ হ্যাজলউডের বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন আরেক ওপেনার কুইন্টন ডি কক।
১৩ বলে মাত্র ১৩ রান করেপেট কামিন্সের শিকার হয়ে ফেরেন হেনরি ক্লেসেন। তার বিদায়ের মধ্য দিয়ে ৮ ওভারে ৪৬ রানে ৪ উইকেট হারায় আফ্রিকা।
ব্যাটসম্যানদের এই আসা-যাওয়ার মিছিলে ব্যতিক্রম ছিলেন এইডেন মার্কওরান। ১৭.১ ওভারে দলীয় ৯৮ রানে ফেরেন তিনি। তার আগে ৩৬ বলে দুই চার আর এক ছক্কায় করেন দলীয় সর্বোচ্চ ৪০ রান। তার কারণেই একশ রান পার করতে সক্ষম হয় দক্ষিণ আফ্রিকা।
দক্ষিণ আফ্রিকা: ২০ ওভারে ১১৮/৯ রান (মার্কওরাম ৪০, কাগিসো রাবাদা ১৯*, ডেভিড মিলার ১৬, হেনরি ক্লেসেন ১৩, টিম্বা বাভুমা ১২; জশ হ্যাজলউড ২/১৯, অ্যাডাম জাম্পা ২/২১)।
খুলনা গেজেট/ এস আই