যথা সময়েই মাঠে গড়িয়েছিল বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা যুব দলের ম্যাচটি। তবে মাঝপথেই খেলা থামাতে বাধ্য হলো ম্যাচ অফিসিয়ালরা। দুই অফিসিয়ালের পাশাপাশি এই ম্যাচের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়। তার পাশাপাশি করোনা পরীক্ষার আওতায়-ও আনা হবে তাঁদের।
শারজাহতে টস হেরে লঙ্কানদের বিপক্ষে আগে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ যুবারা। ম্যাচে পাওয়ার-প্লে শেষ হওয়ার আগেই বাংলাদেশের দুই উইকেট তুলে নেয় শ্রীলঙ্কা। দলীয় ৪ রানে ইফতি ও ২৬ রানে মাহফিজুলকে সাজঘরে ফেরান ত্রাবীন ম্যাথু।
চাপে পড়লে তৃতীয় উইকেট জুটিতে সেই চাপ সামাল দেয় প্রান্তিক ও আইচ মোল্লা। ঐ উইকেট জুটিতে ৫১ রান তোলে প্রান্তিক ও আইচ। দুর্দান্ত খেলতে থাকা প্রান্তিককে সাজঘরে ফেরান দুনিথ। আউট হওয়ার আগে ৬৪ বলে ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন প্রান্তিক।
প্রান্তিকের বিদায়ের ১২ বলের মধ্যেই সাজঘরে ফিরেন আইচও। ৮৩ রানে ৪ উইকেট পড়লে দলকে সামাল দেন আরিফুল ও ফাহিম। ৩২.৪ ওভার খেলা হলেই পরবর্তীতে ম্যাচটি আর মাঠে গড়ায়নি। ফলে লঙ্কানদের চেয়ে নেট রান রেটে এগিয়ে থেকে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই সেমিফাইনালে বাংলাদেশ যুবারা।
অবশ্য বাংলাদেশ যুবাদের সেমিফাইনাল অনেকটাই নিশ্চিত হয়েছিল আগের ম্যাচেই। নেপালের পর কুয়েতের বিপক্ষে বড় ব্যবধানে জিতে বাংলাদেশ যুবারা। একধাপ এগোলেও শ্রীলঙ্কা ও নেপালের মধ্যকার ম্যাচটি পুরোপুরি সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল।
খুলনা গেজেট/ এস আই