ভিশন যদি ঠিক থাকে তাহলে একদিন না একদিন তা মিশনে পরিণত হবেই। বাংলাদেশের অন্যতম বিভাগীয় শহর খুলনা থেকে ডিজিটাল মিডিয়া হিসাবে একটা মিশনে পরিণত। বাংলাদেশের ১৬ কোটি আর পশ্চিমবঙ্গের ৯ কোটি, সব মিলিয়ে ২৫ কোটি বাঙালির কাছে ‘খুলনা গেজেট’ একটা স্থান করে নিয়েছে।
আগামীতে এই ডিজিটাল মিডিয়া সমগ্র বিশ্বের বাঙালিদের কাছে আপনজনে পরিণত হবে। বাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি একদিন অসম , ত্রিপুরা , বিহার, ঝাড়খণ্ড ও উড়িষ্যার বাঙালিদের কাছে ‘খুলনা গেজেট’ একটা স্থান করে নেবে, এ আশা করাই যেতে পারে।
কয়েকদিন আগে ঝাড়খণ্ড থেকে আমাকে একজন পাঠক ‘খুলনা গেজেট’র ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। আন্তর্জাতিক, জাতীয়, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সহ পূর্বাঞ্চলীয় খবর, ভারতের জাতীয় স্তরের খবর, সাহিত্য-বিনোদন, কলকাতার হারিয়ে যাওয়া পূর্ববঙ্গের ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে ‘খুলনা গেজেট’ একটা ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে। নানান ঘাত-প্রতিঘাত ও প্রতিকূলতাকে জয় করে ‘খুলনা গেজেট’ এগিয়ে চলেছে। সত্য ও ন্যায়ের পথে অসত্যের বিপক্ষে ‘খুলনা গেজেট’র এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে বলে আশা রাখি।
পাঠক প্রতিক্রিয়া
দু’বছর ধরে খুলনা গেজেট পড়ছি। দুই বাংলার অনেক হারিয়ে যাওয়া খবর আমরা খুলনা গেজেটের মাধ্যমে জানতে পারছি। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত এলাকার খবর যেমন জানতে পারছি, বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার অনেক খবর খুলনা গেজেট’র মাধ্যমে জানতে পারছি। আবার পশ্চিমবঙ্গের পিছিয়ে পড়া সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের খবরও আমরা জানতে পারছি। খুলনা গেজেট আমাদের দুই বাংলার মানুষের কাছে একট বড়সড় মিলন সেতু। দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সম্পর্ক গড়ার ক্ষেত্রে একটা ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে অনলাইন মিডিয়াটি।
তায়েদুল ইসলাম (সমাজ সেবী) ও সভাপতি, সোস্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অব ইন্ডিয়া (এসডিপিআই)
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যকমিটি।
খুলনা গেজেট/ এস আই