খুলনা, বাংলাদেশ | ৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২২ নভেম্বর, ২০২৪

Breaking News

  ৪ দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি দল
  পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৪৫

খুলনার নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’র প্রতিনিধিদল

নিজস্ব প্রতিবেদক

নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা (এনইউবিটিকে) পরিদর্শন করেছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’র একটি প্রতিনিধিদল। শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় এনইউবিটি খুলনায় পিএইচডির সুযোগ বৃদ্ধি, একাডেমিক কার্যক্রমে উন্নয়ন ও ব্লু ইকোনমির সমৃদ্ধি নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি ও নর্দান ইউনিভার্সিটি খুলনার মধ্যকার সমঝোতা স্মারকের অংশ হিসেবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

নর্দান এডুকেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এনইউবিটি খুলনার প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য প্রফেসর আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম সেনগুপ্ত। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন এনইউবিটি খুলনার রেজিস্ট্রার ড. মো. শাহ আলম ও টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর অব রিসার্চ প্রফেসর ড. অভিজিৎ মিত্র, প্রফেসর ড. কিশোর রয়, প্রফেসর ড. সম্পা মিত্র, ডিরেক্টর ও ভিজিটিং প্রফেসর ড. শ্যামা প্রসাদ ব্যাপারী।

এসময়, এনইউবিটি খুলনার একাডেমিক কার্যক্রম ও রিসার্চ সেক্টরে গতি বৃদ্ধিতে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’- এর উদ্বোধন করেন প্রফেসর ড. গৌতম সেনগুপ্ত।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. গৌতম সেনগুপ্ত বলেন, “সারা পৃথিবীতেই এখন উচ্চশিক্ষায় শিক্ষকতা পেশার জন্য পিএইচডি ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে যেমন তেমন পিএইচডি নয় বরং মানসম্পন্ন পিএইচডি’র গুরুত্ব এখন সবাই দেয়। সাধারণত গুণমান, সময়, ও খরচ এই তিনটি বিষয় মাথায় রেখেই একজন শিক্ষার্থী পিএইচডির জন্য চিন্তা করে। সেক্ষেত্রে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি বিষয়গুলো মাথায় রেখেই ন্যাশনাল ও ইন্টারন্যাশনাল পর্যায় থেকে পিএইচডি করার সুযোগ দিচ্ছে।”

এসময় তিনি নর্দার্ন ইউনিভার্সিটির শিক্ষকরা পিএইচডির জন্য আরো আগ্রহী হয়ে উঠবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

এনইউবিটি খুলনার রেজিস্ট্রার ড. মো. শাহ আলম বলেন, “ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা, চিকিৎসা, বাণিজ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে ভাতৃপ্রতিম সম্পর্ক রয়েছে। এনইউবিটিকে ও টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির মধ্যে গতবছর যে স্মারকলিপি স্বাক্ষরিত হয়েছে তার ফলে শিক্ষাক্ষেত্রে বড় অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে। আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পিএইচডির বাধ্যবাধতা নেই। কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে হয়ত সেটি করবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। তাই সকল শিক্ষকের একাডেমিক অর্জন বৃদ্ধি করতে আমরাও শিক্ষকদের পিএইডি করার ব্যাপারে গুরুত্ব প্রদান করছি।”

খুলনা গেজেট/এএজে




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!