ক্ষমতা হারানোর ভয়ে আতঙ্কিত হয়ে আওয়ামী লীগ বেসামাল হয়ে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন খুলনা মহানগর বিএনপি নেতৃবৃন্দ। রবিবার (৫জুন) প্রদত্ত বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেছেন, আওয়ামী লীগের মধ্যে যায় যায় ভাব চলে এসেছে বলে নিজের দলের লোকজনদেরও বিএনপির নেতাকর্মী ভাবছেন। খানজাহান আলী থানা আওয়ামী লীগ নেতাদের রুটি হালুয়ার ভাগাভাগি নিয়ে সৃষ্ট ঘটনায় তারা বিএনপির বিরুদ্ধে কল্পকাহিনী রটনা করেছেন। পত্রিকায় খবর বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সম্পূর্ মিথ্যা বানোয়াট বিবৃতি দিয়ে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার অপচেষ্টা করেছেন। খুলনার মানুষ জানেন খানজাহান আলী থানা এলাকায় শনিবার সন্ধ্যায় কি ঘটনা ঘটেছে এবং কারা কারা ঘটিয়েছে। অথচ খুলনার শাসক দলের মন্ত্রী এমপি মেয়র ও নেতারা অহেতুক বিবৃতি দিয়ে সৃষ্ঠ ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার অপচেষ্টা করেছেন।
নেতৃবৃন্দ আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্বে বিএনপি নেতা আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাসকে গ্রেফতার করায় গভীর উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে তার মুক্তি দাবি করেছেন। একই সাথে ভবিষতে এধরনের কল্পকাহিনী রটনা থেকে বিরত থাকার আহবান জানিয়েছেন।
বিবৃতিদাতারা হলেন, মহানগর বিএনপির আহবায়ক শফিকুল আলম মনা, সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মো. তারিকুল ইসলাম জহির, যুগ্ম আহবায়ক কাজী মো: রাশেদ, স ম আব্দুর রহমান, সৈয়দা রেহানা ঈসা, এ্যাড. নুরুল হাসান রুবা, কাজী মাহমুদ আলী, আজিজুল হাসান দুলু, শের আলম সান্টু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, মাহবুব হাসান পিয়ারু, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, শেখ সাদী, মাসুদ পারভেজ বাবু, চৌধুরী হাসানুর রশিদ মিরাজ প্রমুখ।