খুলনা, বাংলাদেশ | ১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ১৬ নভেম্বর, ২০২৪

Breaking News

  খুলনায় মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের সংঘর্ষে নিহত ২
  ফ্যাসিবাদের শেকড় অনেক দূর ছড়িয়ে গেছে : আইন উপদেষ্টা

কীভাবে এত ফর্সা হলেন, জানালেন কাজল

বিনোদন ডেস্ক

বলিউড অভিনেত্রী কাজল দেবগনকে সাধারণত দর্শকরা শ্যাম বর্ণ রং, কালো ভ্রু আর একগাল হাসিতে দেখে অভ্যস্ত। তার ধূসর চোখের চাহনিতে ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষীরা উন্মাদ! কিন্তু হঠাৎই তার ছন্দপতন হয়। দীর্ঘদিন তার দেখা পাওয়া না গেলেও পরে জানা যায়, অস্ত্রোপচার করে ত্বকের রং বদলে ফর্সা হয়েছেন তিনি। তারপরই শুরু হয় নানা সমালোচনা। যদিও এতদিন এ নিয়ে কিছু বলেননি। তবে যখন মুখ খুললেন সেই সময় সবাই হেসে অস্থির।

সম্প্রতি একটি ছবি পোস্ট করেছেন অজয় ঘরনি। এতে দেখা যায় কালো মাস্কে মুখ ঢাকা কাজলের। তার উপরই সানগ্লাস পরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। পরনে নীল টি-শার্ট। দোকানের মধ্যে তোলা সেই ছবির ওপর অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘তাদের জন্য, যারা প্রতিদিন জিজ্ঞাসা করেন কীভাবে এত ফরসা হলাম। এইভাবে ফরসা হয়েছি।’

আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, এখন সূর্যকে পুরোপুরি দূরে রাখতে পারছেন কাজল। এ কারণে ত্বকও অনেক সুরক্ষিত। আগে রোদের মধ্যেই বেপরোয়া হয়ে ঘুরতেন। তাই ত্বক কালো হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু অভিনেত্রীর এই যুক্তিতে কি নেটিজেনরা সন্তুষ্ট?

১৯৯৮ সালে ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’ সিনেমায় অভিনয়ের সময়ও গায়ের রং শ্যাম বর্ণ ছিল কাজলের। তবে ২০০৬ সালে ‘ফানা’য় দেখা যায়, গায়ের রং অনেকটাই বদেলে গেছে তার।

গত কয়েক দশকে অন্যতম অভিনেত্রী ছিলেন কাজল। তার সৌন্দর্যে সবাই মুগ্ধ ছিলেন। সৌন্দর্য নিয়ে তিনি বলেন, আমার দিদিমা সৌন্দর্যকে অন্যভাবে ব্যাখ্যা করতেন। খুঁতই সুন্দর করে মানুষকে, তার কাছে শুনেই উপলব্ধি করেছিলাম এটি। নিজস্ব বৈশিষ্ট্যগুলোকে যত্ন করতে শিখেছিলাম। আরও জানান, নূতন তাকে জানিয়েছিলেন মোরগের মতো ঈষৎ বাঁকা চোখই বেশি আকর্ষণীয় করে তাকে (কাজল)।

নায়িকা নিজেকে আয়নার সামনে গিয়ে নতুনভাবে আবিষ্কার করেছিলেন। জানান, ত্বকের রং নিয়েও বেশ আত্মবিশ্বাসী ছিলেন তিনি। তাহলে কেন হঠাৎ হীনম্মন্যতায় ভুগলেন? এ প্রশ্নে দর্শকের উদ্দেশ্যে কাজল বলেন, আগে রোদে শুট করতাম। তাই ট্যানড হয়ে যেতাম। অনেক দিন হলো গায়ে রোদ লাগে না। তাই রং ফিরে এসেছে। এছাড়া কিছু নয়।

খুলনা গেজেট/ এসজেড




খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!