কচুয়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শিকদার হাদিউজ্জামান হাদিজ ও মঘিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার সোহানা সুলতানা মৌ এর করোনা সনাক্ত হয়েছে। বুধবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা.মনিশংকর পাইক।
তিনি বলেন, পিসিআর ল্যাব থেকে নমুনা পরীক্ষা শেষে মঙ্গলবার দুপুরে তাদের পজেটিভ রিপোর্ট আসে। চিকিৎসক সোহানা সুলতানা মৌকে খুলনায় উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। কচুয়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শিকদার হাদিউজ্জামান হাদিজ নিজ বাড়ীতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শিকদার হাদিউজ্জামান হাদিজ বলেন, কিছুদিন পুর্বে শরীরে জ¦র দেখা দিলে করোনা পরিক্ষার জন্য কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নমুনা দেয়া হয়। পিসিআর ল্যাব থেকে নমুনা পরীক্ষা শেষে মঙ্গলবার দুপুরে পজেটিভ রিপোর্ট আসে। তবে তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ্য রয়েছেন বলেও জানান।
কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা.মনিশংকর পাইক বলেন, কচুয়া উপজেলায় এ পর্যন্ত ৩৬২টি নমুনা পিসিআর ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। এরমধ্যে ৫৫টি নমুনা পজেটিভ আসে, ৮ জন বাড়ীতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আর ৪৬ জন সুস্থ্য হয়েছেন। একজনের মৃত্যু হয়েছে। ৮টি রিপোর্ট এখনও পাওয়া যায়নি।
খুলনা গেজেট / এমএম